পরিবেশের সংকটকে প্রযুক্তিগত সংকট বলে ভেবে নেওয়ার একটা চল রয়েছে, সেই মনোভাব সঠিক নয়।
Category: Fact & Figures
For poetry time is eternal!
শিল্পের জন্য, শিল্প বা কবিতার জন্য কবিতা নয়; বরং ‘মানুষের জন্য সবকিছু’ এই কমিউনিস্ট ভাবাদর্শে উজ্জীবিত হয়েছিলেন নাজিম হিকমত ছেলেবেলা থেকেই। ছেলেবেলা থেকে তিনি স্বপ্ন দেখতেন—একদিন মানুষের মুক্তি হবে। স্বপ্ন দেখতেন, দরিদ্র ও নিম্নবর্গের মানুষ একদিন রাষ্ট্রে তাদের ন্যায্য অধিকার ফিরে পাবে। স্বপ্ন থেকেই শুরু হয় সংগ্রাম।
সিআইটিইউ’র গঠন: ভারতে শ্রমিক আন্দোলনের এক বিশেষ পর্যায়
মালিকদের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের স্বার্থ অভিন্ন এবং তাই তাদের ঐক্যবদ্ধ ভাবে সংগ্রাম পরিচালিত করতে হবে।
জনকল্যাণ ও খয়রাতি প্রসঙ্গে (২য় পর্ব)
রাষ্ট্রকে দেয় করের টাকাকে কেউ ‘আমার পয়সা’ বলে?
জনকল্যাণ ও খয়রাতি প্রসঙ্গে (১ম পর্ব)
মালব্য অ্যান্ড কোম্পানি বরাবরই মরা সাহেবের কোট গায়ে চাপিয়ে সাদা চামড়ার অহংকার দেখায়, তাই তারা এমন কথাটি আরেকবার বাজারে ছেড়েছেন।
মানুষের কাছে, মানুষের কথা
গ্রামবাংলায় তৃণমূল জমানার আগেও নব্যধনীর উত্থান দেখা গেছিল কিন্তু তাদের ধনী হওয়ার ক্ষেত্রটি প্রধানতঃ ছিল ব্যবসা, বাণিজ্য। ব্যতিক্রমি ক্ষেত্র ছাড়া তাদের লুঠেরা, অত্যাচারীর ভুমিকা দেখা যায় নি। ২০১১সালের পর তৃণমূল জমানায় নব্যধনীদের বেশির ভাগটাই রাতারাতি বাড়ি, গাড়ি, জমি, সম্পত্তির শীর্ষে পৌঁছাতে আশ্রয় নেয় রাজনীতির যা ২০১১-র আগে বাম জমানায় ছিলনা। এরা শুধু আশ্রয় নিচ্ছে এমনটা শুধু না, এরা শাসক দলের কর্তৃত্বের আসনে চলে এসেছে। গ্রামের প্রধান, সমিতির সভাপতি, জেলা পরিষদের সদস্য, এম.এল.এ., আবার কেউ কেউ সরকারী পদ না পেলেও দলের অঞ্চল বা ব্লক সভাপতি হয়ে এসব কাজ চালাচ্ছেন। আবার কেউ এসব সরকারী পদে নেই কিন্তু গ্রামের মধ্যে প্রধান দল ও প্রশাসনের প্রধান কর্তৃত্বে এরাই আছেন।
পরিচিতি সত্তার ঘৃণ্য রাজনীতি: আরএসএস বিজেপি’র কৌশল অকেজো হয়ে পড়ছে
বিষাক্ত মনোভাবকে প্রতিরোধ করা গেলে আরএসএস পরাস্থ হবে, তখন বিজেপি’ও হারবে, হারবেই।
যে পথে নজরুল
‘দুখু’ থেকে ‘বিদ্রোহী’তে উত্তরণের এই পথ বড় মোলায়েম ছিল না
নতুন ষড়যন্ত্র – ত্রিবেণী কুম্ভ মেলা
একটি মিথ্যাকে সত্য হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে সঙ্ঘ পরিবার এবং বিজেপি হিটলার, গোয়েবেলসকে প্রথম থেকে অনুসরণ করে আসছে। যেমন তাদের ফ্যাসিবাদী কার্যকলাপকে প্রকাশ্যে সমর্থন করে এসেছে। বহুদিন ধরে বাবরি মসজিদ রাম মন্দিরের উপর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বলে প্রচার করতে করতে একটি পর্যায় এসে রহস্যজনক ভাবে তাকে আইনী বৈধতা দেওয়া হল। যেমন প্রচার করে সমুদ্রগুপ্ত কুতুব মিনার তৈরি করেছিলেন এবং তার আসল নাম বিষ্ণু স্তম্ভ। অথচ সমুদ্র গুপ্তের রাজত্বকাল ছিল ৩২০ থেকে ৩৮০ খ্রিস্টাব্দে। আর কুতুব মিনার তৈরি হয় ১২০খ্রিস্টাব্দে। এই কাজ শেষ করেন ইলতুতমিস।
মৃণাল সেন: ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রাকৃত প্রমিথিউস
১৪ মে,২০২৩ (রবিবার) তপারতি গঙ্গোপাধ্যায় “You must remember that of all the arts, for us the cinema is most important.”–