কমরেড বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য লাল সেলাম।

কমরেড বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য লাল সেলাম।
বিজ্ঞানসম্মত জীবনবোধ প্রচারের সংগ্রামে আমাদের দেশের ইতিহাসেও যথেষ্ট উপাদান রয়েছে।
বাংলা তথা ভারতে কমিউনিস্ট পার্টি গড়ে তলার অন্যতম পথিকৃৎ কমরেড মুজফ্ফর আহ্মদ। ১৮৮৯ সালের ৫ই অগাস্ট তারিখে তৎকালীন পূর্ববাংলায়, বর্তমান বাংলাদেশের চট্টগ্রামের অন্তর্গত অধুনা সন্দ্বীপ জেলায় তার জন্ম। ১৯৭৩ সালের ১৮ই ডিসেম্বর তার জীবনাবসান হয়।
ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ ছিলেন কমরেড মুজফ্ফর আহ্মদ (কাকাবাবু)। ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি গঠনের প্রথম যুগের কারিগরদের সঙ্গে তাঁকেও পরাধীন ভারতের ব্রিটিশ সরকারের দমনমূলক আচরণ, একাধিক ষড়যন্ত্র মামলার মোকাবিলা করেই মেহনতী মানুষকে সংগঠিত ও স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন সংগঠিত করতে হয়েছে।
আমরা কমরেড মুজফ্ফর আহ্মদের, অর্থাৎ কাকাবাবুর জন্মদিন পালন করি ১৯৬৩ সাল থেকে। একজন ব্যক্তিকে স্মরণ করার জন্য আমরা কাকাবাবুর জন্মদিন পালন করি না। জন্মদিন উপলক্ষ্য। লক্ষ্য হলো যে কোনও পরিস্থিতিতে, সেই পরিস্থিতির উপযোগী সংগঠন গড়ে তুলে আন্দোলন-সংগ্রাম পরিচালনায় তাঁর অবদান থেকে শিক্ষা নেওয়া।
মার্কস না থাকলেও মার্কসবাদের আবিষ্কার হতই।
প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের শিক্ষাজীবন শুরু হয় তার বাবার তৈরী এম ই স্কুলে,এরপরে তিনি ১৮৭২ সালে কলকাতার হেয়ার স্কুলে ভর্তি হন,কিন্তু রক্ত আমাশায় আক্রান্ত হবার দরুণ তিনি তার গ্রামে ফিরে আসেন ,তার বাবার লাইব্রেরীতে থাকা বই তার অবসর জীবনের সঙ্গী ছিলো |
প্রাচীন ভারতেও, প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সূচনা হয় এক ধরনের সহজাত বস্তুবাদ দিয়ে।
এই নতুন ইন্টার্নশিপের নাম এমপ্লয়মেন্ট লিঙ্ক ইন্সেন্টিভ বা কর্মসংস্থানের সঙ্গে যুক্ত উৎসাহ ভাতা। এতে বলা হচ্ছে যে নতুন কর্মীকে প্রথম চার বছরের ইপিএফের মালিকের জমার অর্থ দেবে কেন্দ্র। এটা ইন্টার্নশিপ প্রকল্পের আওতায় হবে। এই ইপিএফ-এর টাকা শিল্প মালিকের কাছে সরসরি পৌছে দেওয়া হবে। আরো একটি প্রকল্পে, নিয়োগকারী অতিরিক্ত যে নতুন নিয়োগ করবে তাতে প্রতি কর্মী পিছু ৩ হাজার টাকা দু’বছর নিয়োগকারীকে ইন্টার্নশিপ ‘ভাতা হিসাবে দেবে কেন্দ্র। প্রতি নতুন কর্মী পিছু নিয়োগকারীর মোট ভর্তুকি মিলবে ৭২ হাজার টাকা।
আজ অগ্নিযুগের মহান বিপ্লবী কল্পনা দত্তের ১১২ তম জন্মদিন, কল্পনা দত্ত মাষ্টারদা সূর্য সেনের অন্যতম সহকর্মী ছিলেন, প্রথমে মাষ্টারদা সূর্য সেনের দলে নারী অন্তর্ভুক্তির বিষয়টিতে কিছু নিষেধাজ্ঞা ছিলো ,কিন্তু বাংলার নারীদের সশস্ত্র বিপ্লবী কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ দেখে মাষ্টারদা সূর্য সেন এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেন | তাঁর বিপ্লবী ভূমিকা দেখে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ তাঁকে অগ্নিকন্যা আখ্যা দিয়েছিলেন |