ww শান্তনু দে প্রথমত, লালকেল্লা থেকে জাতীয় পতাকা সরানো হয়নি। নামানোও হয়নি। এমনকি স্পর্শ পর্যন্ত করা হয়নি। ওড়ানো হয়নি খালিস্তানি

কুৎসার আড়ালে প্রকৃত সত্য (নন্দীগ্রাম সন্ত্রাস ) - অর্ণব ভট্টাচার্য

নন্দীগ্রাম: ষড়যন্ত্র আর সন্ত্রাসের ল্যাবরেটরি সপ্তম বামফ্রন্ট সরকার পশ্চিমবঙ্গে বৃহৎ শিল্প এবং তার অনুসারী কল-কারখানা গুলির মাধ্যমে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির

নয়া কৃষি আইন বাতিল করতে হবে - এটাই সমাধান

সাধারণতন্ত্র দিবসে পার্টির সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরির আহ্বান আমরা ভারতের জনসাধারন রাজতন্ত্রের ধারনাকে ছুঁড়ে ফেলে একটি সাধারণতন্ত্র হিসাবে দেশকে গড়ে

ভারতের সংবিধান ও সাংবিধানিক মূল্যবোধের উপরে আক্রমণ .....বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য

২৬ জানুয়ারি ২০২১, মঙ্গলবার ভারতীয় সংবিধান অর্জনের পিছনে এক দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রাম কাজ করছে। ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বাদের বিরুদ্ধে সমাজের সর্বস্তরের

কুৎসার আড়ালে প্রকৃত সত্য - তাপসী মালিকের মৃত্যু রহস্য....

২০০৬ সালের ১৮ ডিসেম্বর সিঙ্গুরের বাজেমেলিয়া গ্রামের বাসিন্দা ১৬ বছরের কিশোরী তাপসী মালিকের মৃত্যুর খবর নিয়ে বাংলা জুড়ে যে আলোড়ন

ইতিহাস ভুলবে না নেতাজীর সঙ্গে আরএসএসের বিশ্বাসঘাতকতার দাস্তান - ময়ূখ বিশ্বাস

২৩ জানুয়ারি,২০২১ শনিবার আমাদের স্কুলে সুগতবাবুর ইতিহাস ক্লাসে প্রায়ই বিতর্কের সূত্রপাত হত- কে শ্রেষ্ঠ? গান্ধী না নেতাজী! স্বাভাবিকভাবেই বাঙালি মানসে

নেতাজী ও আমরা - জ্যোতি বসু

[‘গণশক্তি’ ২৩ জানুয়ারি ১৯৯৭ সংখ্যায় প্রকাশিত প্রবন্ধ] আজ সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মশতবর্ষ। তিনি নি:সন্দেহে ভারতের মহত্তম সন্তানদের অন্যতম। রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিতে তিনি

Netaji-Subhash-Chandra-Bose-Biography-Inspirer-Today-Be-An-Inspirer

দেশের মানুষের শৃঙ্খলমুক্তির লড়াই এবং সুভাষচন্দ্র বসু

প্রায় দুশো বছর পরাধীন ভারতে নানা ধরনের লড়াই হয়েছে। কিন্তু বিদেশের মাটিতে একটা অস্থায়ী স্বাধীন ভারত সরকার স্থাপন করে শত্রু ইংরেজ সরকারকে নোটিশ দিয়ে আন্তর্জাতিক আইন মোতাবেক সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণা করার মতো ঘটনা আজাদ হিন্দ ফৌজ ও তার সর্বাধিনায়ক সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বেই প্রথম সম্ভব হয়েছিল। আজাদ হিন্দ ফৌজ স্থায়ী হয়নি কিন্তু তাদের লড়াই, সংগ্রাম ও আত্মত্যাগ ভারতবর্ষের ইতিহাসে সুদূর প্রসারী ছাপ ফেলেছিল।

শ্রদ্ধেয় কনক মুখার্জি—আমাদের কনকদি থাকবেন মনের গভীরে - কনীনিকা ঘোষ

“মনে পড়ে ছোট্ট সেই মেয়েটির কথা যে পায়ে মল পড়ে ঝুমঝুম করে বাজিয়ে ছুট্টে এসে বসে পড়তো ঠাম্মা সৌদামিনী দেবীর