‘গান্ধী বনাম লেনিন’: একশো বছর -চন্দন দাস...

৭ নভেম্বর ২০২১, রবিবার ইএমএস নাম্বুদিরিপাদ এবং অমলেশ ত্রিপাঠি — এক জায়গায় এসে দাঁড়ালেন। তবে পৃথক কোণ থেকে।প্রসঙ্গ? গান্ধী, মার্কসবাদী

সংস্কৃতিতে এলিট মহলের স্বেচ্ছাচারিতার অবসান - জয়দীপ মুখার্জী

৭ নভেম্বর ২০২১ (রবিবার) মে, ১৯২৪ রাশিয়ার কমিউনিস্ট (বলশেভিক) পার্টির ত্রয়োদশ কংগ্রেসে দেশের নতুন পরিস্থিতিতে শিল্প-কলা, সাহিত্য, চলচ্চিত্রসহ সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে

রুশ বিপ্লব ও নারীমুক্তি - মালিনী ভট্টাচার্য...

৭ নভেম্বের ২০২১ , রবিবার ১৯১৭র রুশ বিপ্লবের অনেক আগে থেকেই ইউরোপের সমাজতন্ত্রী বিপ্লবীরা সমাজতন্ত্রের সঙ্গে নারীমুক্তির সম্পর্ক নিয়ে চিন্তাভাবনা

World Economy

বিশ্ব অর্থনৈতিক সংকটের নয়া উদারবাদী সমাধান!

মোদি সরকার নয়া-উদারবাদী পথে চলতে নরকে যেতেও রাজি আছে। অর্থনীতিতে শ্রমজীবীদের কল্যানের উদ্দেশ্যে যেটুকু সংস্থান রয়েছে নির্লজ্জের মত সেইসবকিছু জলাঞ্জলি দিয়ে আন্তর্জাতিক লগ্নী-পুঁজির নির্দেশ পালনেই তাদের একমাত্র আগ্রহ। সরকারি ব্যায়বরাদ্দ এবং রাজস্বঘাটতিকে ক্রমাগত কমিয়ে দেবার পাশাপাশি শ্রমজীবীদের যাবতীয় অধিকারের উপরে একের পর এক আক্রমন নামিয়ে আনছে তারা। এই সরকারের স্পষ্ট অর্থনীতি হল উদ্বৃত্তে ক্রমশ মজুরির অংশ কমিয়ে দিয়ে মুনাফার হার বাড়ানোর কাজে পুঁজিপতিদের সহায়তা যুগিয়ে যাওয়া। শ্রমজীবী জনতার পকেট কেটে আগামিদিনে আরও উচ্চহারে টোল আদায় করবে তারা।

PB Statement

পেট্রোল ও ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কর্মসূচি জারী থাকবে

পেট্রোপন্যে কেন্দ্রীয় শুল্ক পেট্রোলের প্রতি লিটারে ৩৩ টাকা এবং ডিজেলের প্রতি লিটারে ৩২ টাকা। সেই কারনে দামের এহেন হ্রাসে সার্বিক অর্থনীতি কিংবা জনগণের উপর অত্যধিক জ্বালানির মূল্যের বোঝা এতে কমে না। কয়েকটি রাজ্যের উপনির্বাচনে বিজেপি’র খারাপ ফলাফলের জন্য এভাবে দাম কমানো হয়েছে, কার্যত এ হল উঠে দাঁড়ানোর আগে হাঁটু ঝাঁকুনি দেবার মতোই তাচ্ছিল্যের বহিঃপ্রকাশ।

গান্ধী এবং সাভারকর: ইতিহাসের বিকৃতি

মৃদুলা মুখার্জি/আদিত্য মুখার্জি/সুচেতা মহাজন দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, ১৩ অক্টোবর,২০২১,আমাদের জানায় যে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং দাবি করেছেন যে “সাভারকারের

Migrant Labour Law

শক্তিশালী পরিযায়ী শ্রমিক আইন পুনর্বহাল করার দাবিতে লড়াই চলবে

পূর্বতন পরিযায়ী শ্রমিক আইনের আওতায় একজন পরিযায়ী শ্রমিকের কাজের প্রায় সবটুকু অংশকেই আনা হয়েছিল’, যেমন, তার কর্মনিযুক্তি, নথিভুক্তি, আসা যাওয়ার ভাড়া, কর্মক্ষেত্রে তার বাসস্থানের ব্যবস্থা, মজুরি নির্ধারণ এবং তার নিয়মিত সময়ে প্রদান, ঠিকাদারদের এবং মুখ্য নিয়োগকারী সংস্থার তার প্রতি দায়দায়িত্ব ইত্যাদি। কাজের ক্ষেত্রে মালিকপক্ষের সাথে কোনো রকম সংঘাতের প্রশ্নে শিল্প বিরোধ আইন প্রযোজ্য ছিল এবং সামাজিক নিরাপত্তাসমূহের জন্য শিল্প মজুরি আইন, ইএসআই, ভবিষ্যনিধি প্রকল্প সংক্রান্ত আইনসমূহ প্রযোজ্য ছিল। এই নতুন কোডের আওতায় নিয়ে আসার মাধ্যমে পরিযায়ী শ্রমিকদের যাবতীয় পুর্বোক্ত অধিকার হরণ করা হচ্ছে। সে কারণে কর্পোরেটদের দাসানুদাস বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকারের এই অমানবিক পদক্ষেপের বিরুদ্ধে ১৯৭৯ সালের পরিযায়ী শ্রমিক আইন পুনরায় বহাল করার এবং তাকে আরো শক্তিশালী করার দাবিতে লড়াই চালিয়ে যেতেই হবে।