এক জঘন্য কৌশল ব্যতীত একে আর কিছুই বলা চলে না।

এক জঘন্য কৌশল ব্যতীত একে আর কিছুই বলা চলে না।
এরপর মৃতার বাবা মাকে ময়না তদন্তের কাগজপত্রে সই করানো হয়। তার মা চেয়েছিলেন এই ময়নাতদন্ত অন্য কোথাও হোক। কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীদের তিনি সেকথা জানিয়েওছিলেন। একথা জানানোর পরেও পুলিশ কাগজপত্রে তাঁদের সই করতে বাধ্য করে।
এই অভিযোগ জনমানসে পার্টির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করেছে।
হাড়োয়া বিধানসভা আসনের জন্য প্রার্থীর নাম পরে ঘোষণা করা হবে।
মহাত্মা গান্ধীর অনুমোদন না থাকা সত্বেও সেদিন এ কাজের দায়িত্ব নিয়েছিলেন দুজন। প্রথমজন মৌলানা হসরৎ মোহানি, দ্বিতীয়জন স্বামী কুমারানন্দ।
স্বাধীনতা আসবে অথচ শোষন, নিপীড়নের বন্দোবস্তটির কোনরকম বদল ঘটবে না এমন স্বাধীনতায় কার লাভ হবে, কাদের লাভ হবে?
নিঃসন্দেহে জায়গাটা ‘বিপ্লবের মিউজিয়াম’।
নির্বিকার থেকে রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ধবংসের পথে ঠেলে দেওয়া যাবে না।
৫০ শতাংশ মানুষেরও সমর্থন নেই যারা সরকারকে ভোট দিয়েছে।
অধিকার অর্জন এবং সুরক্ষিত রাখায় দায় আমাদেরই।