মোদী সরকার আসলে কর্পোরেট-সাম্প্রদায়িক শক্তির আঁতাত। এদের শাসনে নিত্য-নতুন আইন প্রণয়ন করে জাতীয় সম্পদ লুটপাটকে বৈধ ঘোষণা করা চলছে।

মোদী সরকার আসলে কর্পোরেট-সাম্প্রদায়িক শক্তির আঁতাত। এদের শাসনে নিত্য-নতুন আইন প্রণয়ন করে জাতীয় সম্পদ লুটপাটকে বৈধ ঘোষণা করা চলছে।
৭ আগস্ট ২০২৩ সোমবার চতুর্থ পর্ব আইন কমিশনের মত দেশের আইন ও বিচার মন্ত্রণালয় ১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ দেশের ২১ তম
৭ আগস্ট ২০২৩ সোমবার তৃতীয় পর্ব দেশীয় ব্যক্তিগত আইনের পরিবর্তন ও ভারতীয় সমাজ যখন হিন্দু ব্যক্তিগত আইনে কিছু পরিবর্তনের উদ্যোগ
৫ আগস্ট ২০২৩ (শনিবার) বিংশ শতকের শুরুর দিকের কথা। ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্তি খুঁজছে ভারত। দেশ স্বাধীন করার সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে
প্রথম পর্ব ২০২৩ সালের জুলাই মাসে পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়ে গেল। নির্বাচন তো নয়, নির্বাচনী প্রহসন। এই নির্বাচনে দখল অভিযানে
সুদীপ দত্ত ভারতের সরকারী বিদ্যুৎ শিল্পের ওপর আক্রমণের প্রেক্ষাপটঃ ভারতের সরকারী বিদ্যুৎক্ষেত্র নয়া উদারবাদের গত কয়েক দশক ধরে ভয়ানক আক্রমণের
বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য ১ অগাস্ট ২০২৩ ম মঙ্গলবার বার) কর্ণাটকের নির্বাচনে বজরঙ্গবলিকে ভোট দেবার আহ্বান জানালেন নরেন্দ্র মোদি। কর্ণাটকের সাধারণ মানুষ
৩০ জুলাই ২০২৩ (রবিবার) ২০২৩ এর ২৬-এ জুলাই ভারতের অরণ্য সংরক্ষণের ইতিহাসে এক কালো দিন হয়ে চিহ্নিত থাকবে। স্বাধীনতার পরথেকে
৩০ জুলাই ২০২৩ (রবিবার) গত কয়েক দশকে নগরায়নের যে গতি পৃথিবীর পাশাপাশি দেশের মানুষ দেখছে তাতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিষম ধাক্কায়
আমরা, ভারতের ২৬টি প্রগতিশীল দলের নিম্নস্বাক্ষরকারী নেতৃত্ব, সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত ভারতের ধারণাকে রক্ষা করার জন্য আমাদের দৃঢ় সংকল্প ব্যক্ত করছি। বিজেপি পরিকল্পিতভাবে আমাদের প্রজাতন্ত্রের নিজস্ব চরিত্রকে ভয়াবহ ভাবে আঘাত করছে।আমরা আমাদের দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে।ভারতীয় সংবিধানের মূল স্তম্ভগুলি – ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো – পদ্ধতিগতভাবে এবং ভয়ঙ্করভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে।