সরকারী মদতের প্রতিদানে হিন্দুত্বের ঝুলিতে কি মিলবে? কর্পোরেট মিডিয়ার তরফে নিরবিচ্ছিন্ন প্রচার, সমর্থন।

সরকারী মদতের প্রতিদানে হিন্দুত্বের ঝুলিতে কি মিলবে? কর্পোরেট মিডিয়ার তরফে নিরবিচ্ছিন্ন প্রচার, সমর্থন।
ভারতে সংখ্যালঘু মুসলমানরা বহিরাগত নন। তাঁরা এই দেশেরই মানুষ। তাঁদের অনেকে ব্রাহ্মণ্যবাদের দাপটে নির্যাতিত অংশ।
অভিন্ন দেওয়ানী বিধির চেহারা চরিত্র কেমন হবে তা নিয়ে আজ অবধি মাহামান্য সুপ্রীম কোর্ট কোনো স্পষ্ট নির্দেশ বা বক্তব্য রাখেনি।
ধর্ম তার বিশ্বাস আর দেবতার কাছ থেকেই কেবল তার সব কাজের মান্যতা পায়, যোগ্যতা অর্জন করে। উভয়ের কর্তৃত্ব অর্জনের ক্ষেত্র স্পষ্টতই আলাদা।
ঔচিত্যবোধে সমৃদ্ধ মানবিক কাজ গণতন্ত্রের জন্য দরকার। ধর্মনিরপেক্ষ সমাজ গড়ে তোলা মানেই ঔচিত্যবোধের অগ্রগতি।
ধর্ম একটা আধিপত্যকামী মতাদর্শও বটে। তাই চলতে চলতে একটা সময়ে এসে সমাজে শ্রেণিসংগ্রামের সূত্রপাত ঘটে।
উত্তরণের সংগ্রামের অভিমুখও তাই নির্দিষ্টভাবেই সরকারের বিরুদ্ধে। ব্যাপকতম ঐক্যের ভিত্তিতে সমাবেশ।
সংশ্লিষ্ট বিলটি সংসদে পেশ করা হলে সিপিআই(এম) সর্বতোভাবে তার বিরোধিতা করবে। এই জঘন্য আইনের বিরোধিতায় দেশের সংবিধানকে সুরক্ষিত রাখা ও তাকে উর্ধে তুলে ধরার কর্তব্যে অবিচল সমস্ত রাজনৈতিক দলকেই আহ্বান জানাচ্ছে পলিট ব্যুরো।
ফ্যাসিবাদ যখন দোরগোড়ায় পৌঁছে যায়, তখন তার বিরোধিতা না করাই অপরাধ।
১০ আগস্ট ২০২৩ , বৃহস্পতি বার হাওয়া ঘুরছে এবারে পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলকে পরাস্ত করতে ও বিজেপিকে জনবিচ্ছিন্ন করতে এবং ‘লুটেরাদের