২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট) সমর্থিত সকল প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়ী করুন। রাজ্যে সংযুক্ত মোর্চার গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলুন।
Author: Souvik Ghosh
নির্বাচন কমিশনের নির্দেশানুযায়ী প্রার্থী সম্পর্কিত ঘোষণা (০৮/০৩/২১)
The following images are the information regarding individuals with pending criminal cases, who have been selected as candidates, along with the reasons for such selection, as also as to why other individuals without criminal antecedents could not be selected as candidate.
সাম্প্রদায়িকতা এবং শ্রমিক শ্রেণীর লড়াই
স্বাধীনতাপূর্ব বোম্বেতে শ্রমিকশ্রেণীর লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস বলতে গিয়ে কমরেড বি টি রণদিভে যা বলতেন আজ আরও একবার সেই একই প্রেক্ষিত আমাদের সামনে হাজির হয়েছে। আজকের দিনে শ্রমিকশ্রেণীর চেতনায় আর শুধু দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ধারণার চক্রাকার লড়াই চলছে না, প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি আরও একধাপ এগিয়ে গিয়ে শ্রমিকশ্রেণীর ঐক্য এবং গোটা দেশের সমাজে সর্বাঙ্গীণ সম্প্রীতি ভাঙ্গার কাজে সাম্প্রদায়িক হিংসাকে কাজে লাগাচ্ছে, সেই কাজে নয়া উদারবাদের আঘাতে দুর্বল শ্রমিকসংগঠনের কাঠামো সহায়ক ভূমিকা নিচ্ছে।
২০২১ বিধানসভা নির্বাচনে সিপিআই(এম)-র প্রচার পুস্তিকা প্রকাশিত হল
২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশিত হয়েছে। সেই নির্বাচনকে সামনে রেখে সিপিআই(এম) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকে তিনটি পুস্তিকা প্রকাশিত হল। পুস্তিকাগুলির পিডিএফ ভার্সন এই প্রতিবেদনের শেষে ডাউনলোড লিংক সহ দেওয়া রয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে চিঠি লিখলেন বৃন্দা কারাত
ধর্ষিতার সম্মতি নিরপেক্ষভাবে এধরনের সওয়াল – জবাব ধর্ষকদের জন্য একটি বার্তা দেবে যে অপরাধের পরে বিবাহ করতে সম্মত হলেই কারাবাসের সাজা থেকে বেঁচে যাওয়া যায়। আমাদের সমাজে এখনও কিছু পশ্চাদপদ চিন্তাভাবনা রয়ে গেছে যার ফলে ধর্ষণের শিকার হওয়া মহিলা “বাজে মেয়ে” হিসাবে প্রতিপন্ন হয় এবং ধর্ষকের সাথে বিবাহের ফলে সে সমাজে তার হৃত সম্মান ফিরে পাবে বলে ধারণা করা হয়। এধরনের মানসিকতাকে কোনভাবেই দেশের সর্বোচ্চ আদালতের পক্ষ থেকে সমর্থন যোগানো উচিত নয়।
ত্রিপুরার ডবল ইঞ্জিন সরকারঃ বেহাল কর্মসংস্থান
আসলে ডবল ইঞ্জিন নয়, জনগণের উন্নয়নে প্রয়োজন হয় যথার্থ বিকল্প নীতির। বিজেপি’র নীতি একটাই দেশকে কর্পোরেট গোষ্ঠীর হাতে তুলে দেওয়া। পশ্চিমবঙ্গে ভোটের প্রচারে এসে নরেন্দ্র মোদী, জয় প্রকাশ নাড্ডা, অমিত শাহ কিংবা ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব যাই দাবী করুন না কেন জনগণ এদের উপরে আর ভরসা করবেন না।
একনজরে আজকের ব্রিগেড সমাবেশ
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ – কলকাতা ওয়েবডেস্ক প্রতিবেদন আজকের ব্রিগেড সমাবেশ দেশ এবং পশ্চিমবঙ্গে সংগ্রামের ইতিহাসে এক নতুন নজীর সৃষ্টি
ব্রিগেড সমাবেশের সাফল্য কামনা করে বার্তাঃ বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য
ব্রিগেড সমাবেশ নিয়ে বিভিন্নভাবে খবরাখবর নেওয়ার চেষ্টা করছি। শুনে বুঝতে পারছি বহু মানুষ সমাবেশে আসবেন এবং অনেকে এসে গেছেন। বড় সমাবেশ হবে।
ঐতিহাসিক ব্রিগেড হতে চলেছে - সিআইটিইউ নেতৃত্বের দৃপ্ত আহ্বান
অন্যান্য দক্ষিনপন্থী শক্তির মতো আমরা ভোটের দিকে তাকিয়ে মানুষের লড়াইয়ের সাথী হই না, জীবন জীবিকা রক্ষার লড়াইকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের রাজনীতি। সারা দেশের সাথে আমাদের রাজ্যেও গরীব মানুষ, মেহনতি মানুষ সেই রাজনীতির ভরসা বুকে বেঁধেই লড়াই করছেন।
ইতিহাসের শিক্ষার নতুন নজীর সৃষ্টি করবে এবারের ব্রিগেড
কেন্দ্রীয় সরকার হোক বা রাজ্য সরকার দুই ক্ষেত্রেই গোড়ার কথাটা একই – এরা গরীব, নিপীড়িত, ভুখা পেটে থাকা মানুষের সরকার নয়। সারা দেশ সহ আমাদের রাজ্যেও দুর্দশাগ্রস্থ মানুষই সংখ্যায় বেশি, তারা একজোট হতে চাইছেন। সেই জোট যে কোনও জনবিরোধী কার্যক্রম রুখে দিতে সক্ষম – ইতিহাসের শিক্ষা তাই।