এঙ্গেলস বলেছিলেন “Actually, each mental image of the world system is and remains limited, objectively by the historical situation and subjectively by its author’s physical and mental constitution.”… মোদী সরকার কেন শ্রমিক-মজুর-গরিব মানুষের সরকার নয় তা বুঝতে পন্ডিত হতে হয় না, অন্য দল থেকে বিধায়ক কিংবা সাংসদ কেনার উদ্দেশ্যে বিজেপি যেভাবে বিপুল অর্থব্যায় করে সেই টাকার সংস্থান কোথা থেকে হয় এটুকু জানলেই চলে। অন্তত সেই ব্যাপারে সরকার সৎ তো বটেই!
Author: Souvik Ghosh
রুখে দিতে হবে সাম্প্রদায়িক অপপ্রচার
ভারতে যুগ যুগ ধরে প্রবাহিত বহুত্ববাদী চেতনার নির্যাস হল আমাদের ধর্মনিরপেক্ষ, সমন্বয়বাদী সংবিধান।এই সংবিধানকে তছনছ করতে চায় আর এস এস , বিজেপি।ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান ধ্বংস করে সাম্প্রদায়িক চেতনায় একটা অংশের হিন্দুদের পরিচালিত করে , দেশকে হিন্দু রাষ্ট্র করতে চায়, আর এস এস , বিজেপি এবং তাদের দৃশ্যমান আর অদৃশ্য তৃণমূল কংগ্রেসের মতো বন্ধুরা। তাই দেশের বহুত্ববাদী ধারা র সংবিধানকে ধর্বংস করাই এদের লক্ষ্য।সেই বহুত্ববাদকে বুক দিয়ে আগলে রাখতেই জাতি,ধর্ম, ভাষা, লিঙ্গ নির্বিশেষে হকের লড়াই লড়তে নেমেছে আই এস এফ বাম , কংগ্রেসের সঙ্গে একযোগে।সেই বহুত্ববাদের সাধনাকে শেষ করে দিতেই তো আই এস এফ কে সাম্প্রদায়িক সংগঠন, মৌলবাদী চিন্তাধারার ধারকবাহক বলে চিহ্নিত করা হচ্ছে।
প্রভিডেন্ট ফান্ড, পেনশন এবং অন্যান্য সুযোগসুবিধা বাতিল করতে চায় সরকার
কেউ যুক্তি হাজির করতে পারেন, লকডাউন পরবর্তী সময়ে ছোট বড় সংস্থাগুলি বাড়তি মুনাফা করতে চাইলে তা এমন কি অন্যায়! তাদের মনে রাখা উচিত চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ, EPF সংক্রান্ত ভুয়ো তথ্য জমা করে শ্রমিক কল্যান খাতে খরচ কমিয়ে এই সংস্থাগুলি যে বাড়তি মুনাফার ব্যাবস্থা করে তা দেশের বা জনগণের কোনও কাজেই লাগেনা, কারন সেই বিপুল মুনাফাই আয়ব্যায়ের খাতায় লেখা থাকে না, ফলে বাড়টি মুনাফায় একটি পয়সাও বাড়তি কর দিতে হয় না – গোটাটাই চলে যায় ব্যাক্তিগত মালিকানার পকেটে, এতে যেমন এইসব সংস্থায় কর্মরত শ্রমিক – কর্মচারীদের কোনও সুবিধা নেই, উল্টে শোষণ বাড়ে – আবার অন্যদিকে দেশের রাজস্বখাতেও কোনও বাড়তি সংস্থান হয় না। ফলে ক্ষতির প্রভাব সার্বিক, যদিও মুনাফা কামানর পথে উৎপাদন (পণ্য হোক বা পরিষেবা) শ্রমের ভূমিকা এখনও সামাজিক! মুনাফার খোঁজে নির্লজ্জ পুঁজিবাদের চরিত্র বর্ণনা করতে ঠিক মার্কস যেমনটা বলেছিলেন।
ধর্মীয় স্থান সংক্রান্ত ১৯১৯১ সালের আইনের পক্ষেই অবস্থান নিক কেন্দ্রের সরকার - পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
সিপিআই(এম)-এর পলিট ব্যুরো জোরের সাথে ঘোষণা করছে, যে পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯১ সালের ধর্মীয় স্থান সম্পর্কিত বিশেষ আইন প্রণীত হয়েছিল তার কোনোরকম পুনঃচর্চা নিষ্প্রয়োজন। এই আইন সম্পর্কে কেন্দ্রের মতামত জানতে চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট, ১৯৯১ সালের আইনের পক্ষেই কেন্দ্রীয় সরকারের স্পষ্ট অবস্থান গ্রহণ করা উচিত।
মায়ানমারের নির্যাতিত মানুষদের রিফিউজি হিসাবে চিহ্নিত করার দাবী জানালো পলিট ব্যুরো
ভারত সরকারের সিদ্ধান্তে দেশের জনগণের সেই সহমর্মিতার অনুভব থাকা উচিত, দুইদেশের মাঝের সীমানা পেরিয়ে আসছেন বলেই কাউকে ‘অবৈধ অনুপ্রবেশকারী’ বলে দাগিয়ে দেওয়া চলে না। নির্যাতনের শিকার হয়ে যারা আসছেন তাদের রিফিউজি হিসাবে যথাযোগ্য মর্যাদা এবং মানবিক সহায়তা দেওয়াই কর্তব্য।
নির্বাচন কমিশনের নির্দেশানুযায়ী প্রার্থী সম্পর্কিত ঘোষণা (১২/০৩/২১)
Form C -7 The following images are the information regarding individuals with pending criminal cases, who have been selected as
পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
জনজীবনের প্রধান
সমস্যা যেমন পেট্রোপন্যের ধারাবাহিক মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার দেশের
সংসদে যেকোনো আলোচনাই প্রত্যাখ্যান করছে, পলিট ব্যুরো কেন্দ্রীয় সরকারের এই মনোভাবের
তীব্র বিরোধিতা করছে। আলোচনা এড়িয়ে যাবার উদ্দ্যেশ্যেই ১৫ মার্চ অবধি সংসদের অধিবেশন
মুলতবী করে দেওয়া হয়েছে। সংসদে কৈফিয়ত দেবার প্রসঙ্গে ভারতের সংবিধান অনুযায়ী সরকারের
যে দায়বদ্ধতা রয়েছে তাকে সরাসরি খারিজ করে দেওয়ার জঘন্যতম উদাহরন হল এই ঘটনা।
পলিট ব্যুরো আরও একবার পেট্রোপণ্যে যাবতীয় বর্ধিত কর প্রত্যাহার করে নেবার দাবী জানাচ্ছে।
গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলতে ভোট দিন - তাপস সিনহা
২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট) সমর্থিত সকল প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়ী করুন। রাজ্যে সংযুক্ত মোর্চার গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলুন
গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলতে ভোট দিন - মণিকা কর পাইক
২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট) সমর্থিত সকল প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়ী করুন। রাজ্যে সংযুক্ত মোর্চার গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলুন
গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলতে ভোট দিন - করুণাশংকর ভৌমিক
২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট) সমর্থিত সকল প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়ী করুন। রাজ্যে সংযুক্ত মোর্চার গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলুন