আমাদের দেশের কৃষকরা পথ দেখিয়েছেন কিভাবে দাবি আদায় করে নিতে হয়। একটার পর একটা ঘটনায় সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছেন, আসছেন। সেই সংগ্রামের পথেই আমরা, প্রকল্প কর্মীরাও আছি।

আমাদের দেশের কৃষকরা পথ দেখিয়েছেন কিভাবে দাবি আদায় করে নিতে হয়। একটার পর একটা ঘটনায় সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছেন, আসছেন। সেই সংগ্রামের পথেই আমরা, প্রকল্প কর্মীরাও আছি।
Form C -7 The following images are the information regarding individuals with pending criminal cases, who have been selected as
দেশটা আমাদের ,একে রক্ষা করতে হবে আমাদেরই। দেশরক্ষার কাজে সামিল করতে হবে দেশের ব্যপকতম যুবসমাজকে। বিপথগামিতার পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে হবে ভুল পথে চলা যুবদের। আমরা তা পারব।
নিজামের সামন্তবাদী শোষণের বিরুদ্ধে আন্দোলনে কম বয়সেই যুক্ত হয়েছিলেন মাল্লু স্বরাজ্যম। ১৯৪৬ থেকে ১৯৫১ সাল অবধি তেলেঙ্গানায় সশস্ত্র সংগ্রামে সক্রিয় ছিলেন। অস্ত্র চালনায় দক্ষতা অর্জন করে অন্য মহিলাদেরও সংগ্রামে অংশগ্রহন করতে অনুপ্রাণিত করেছিলেন।
আগামী ২৮-২৯ মার্চ ২০২২ এর এই সাধারণ ধর্মঘটকে গুণগতভাবে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে হবে এই স্বৈরাচারী ও ধ্বংসাত্মক সরকার কে চ্যালেঞ্জ জানানোর জন্য, দৃঢ়তার সাথে এগিয়ে যেতে হবে আরো উন্নত চেতনার দিকে যার মাধ্যমে এই নয়া উদারবাদের রাজনীতিকেই সাফল্যের সাথে মোকাবিলা করে পরাজিত করা সম্ভব হয় দেশ এবং দেশের মানুষকে বাঁচানোর স্বার্থে।
এই সাধারণ ধর্মঘট ১৯৯১ সালে নয়া উদারনীতি পর্বের আরম্ভের পরে একবিংশতিতম ধর্মঘট হতে চলেছে। এই তিন দশকের লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে, প্রতিটি সাধারণ ধর্মঘটের মধ্য দিয়ে এবং তার মধ্যে শিল্প ও পরিষেবা ক্ষেত্রে সংগঠিত ও অসংগঠিত অংশ মিলিয়ে অসংখ্য নির্দিষ্ট দাবি আদায়ের লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে, ট্রেড ইউনিয়ন সমূহের সংযুক্ত মঞ্চ গড়ে উঠেছে, সম্প্রসারিত হয়েছে, এবং শেষ পর্যন্ত ২০০৯ সালে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নগুলিকে এক ছাতার নীচে আনতে সক্ষম হয়েছে।
মেহনতি জনগণের প্রতিদিনের লড়াই-সংগ্রামে যুক্ত থেকেই রাজ্যের বুকে অন্ধকারের অবসান ঘটাতে হবে। সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইতে জয়ী হতে হবে, মানুষের মধ্যে বিভাজনের রাজনীতিকে প্রতিহত করতে হবে। কমিউনিস্টরা কঠিন পরিস্থিতির মোকাবিলায় কখনো হতাশ হন না, তারা মানুষকে সাথে নিয়েই নিজেদের লক্ষ্যে অবিচল থেকে শেষ অবধি লড়াই চালিয়ে যান।
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ২৬ তম সম্মেলনের মঞ্চে উপস্থিত হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। এই রাজ্য সারা দেশে বাম আন্দোলন তথা কমিউনিস্ট পার্টি নির্মাণের কাজে অন্যতম নির্ণায়ক ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছে। এই রাজ্যে আমাদের পার্টির নেতৃত্বে শ্রেণী এবং জনগণের লড়াই, আন্দোলন, সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের নির্মাতা।
সংগঠনকে সময়োপযোগী করতে হবে। একথা পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির আলোচনাতেও এসেছে, পার্টি কংগ্রেসের খসড়া প্রতিবেদনেও আমরা সেই নিয়ে নির্দিষ্ট প্রস্তাব রেখেছি।
২৬ তম রাজ্য সম্মেলনে পেশ হওয়া খসড়া রাজনইতিক-সাংগঠনিক প্রতিবেদনের উপর আলোচনা শুরু হয়। পার্টি সংগঠন, পার্টি লাইন, আগামী দিনের লক্ষ্য ও কর্তব্য পালনে সাফল্য-ব্যর্থতা সহ গোটা রাজ্যের প্রতিটি প্রান্তে জনজীবনের দুঃখ–যাত্রা-সংগ্রামের কথা উঠে আসে প্রতিনিধীদের আলোচনায়।
২৬তম রাজ্য সম্মেলনের মঞ্চে উত্থাপিত হল সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী, মহিলাদের অধিকার রক্ষায় এবং স্বাধীন, বহুত্ববাদী গনমাধ্যমের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কিত খসড়া প্রস্তাব।