অভিন্ন দেওয়ানী বিধির চেহারা চরিত্র কেমন হবে তা নিয়ে আজ অবধি মাহামান্য সুপ্রীম কোর্ট কোনো স্পষ্ট নির্দেশ বা বক্তব্য রাখেনি।

অভিন্ন দেওয়ানী বিধির চেহারা চরিত্র কেমন হবে তা নিয়ে আজ অবধি মাহামান্য সুপ্রীম কোর্ট কোনো স্পষ্ট নির্দেশ বা বক্তব্য রাখেনি।
ধর্ম তার বিশ্বাস আর দেবতার কাছ থেকেই কেবল তার সব কাজের মান্যতা পায়, যোগ্যতা অর্জন করে। উভয়ের কর্তৃত্ব অর্জনের ক্ষেত্র স্পষ্টতই আলাদা।
ঔচিত্যবোধে সমৃদ্ধ মানবিক কাজ গণতন্ত্রের জন্য দরকার। ধর্মনিরপেক্ষ সমাজ গড়ে তোলা মানেই ঔচিত্যবোধের অগ্রগতি।
ধর্ম একটা আধিপত্যকামী মতাদর্শও বটে। তাই চলতে চলতে একটা সময়ে এসে সমাজে শ্রেণিসংগ্রামের সূত্রপাত ঘটে।
উত্তরণের সংগ্রামের অভিমুখও তাই নির্দিষ্টভাবেই সরকারের বিরুদ্ধে। ব্যাপকতম ঐক্যের ভিত্তিতে সমাবেশ।
সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর কিউবার সামনে উপস্থিত হয় চ্যালেঞ্জের সময়।সোভিয়েত থেকে আসা বিপুল পরিমাণ অনুদান বন্ধ হয়ে পথ চলা হয়ে ওঠে বিপদসঙ্কুল। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে ব্যয় কমাতে বাধ্য হয় সরকার। তথাপি মাথা নীচু করেননি কাস্ত্রো। এখানেই কার্যকরী হয় তার দীর্ঘদিন ধরে মানুষের মধ্যে বপন করে আসা বিপ্লবের বীজ।
সংশ্লিষ্ট বিলটি সংসদে পেশ করা হলে সিপিআই(এম) সর্বতোভাবে তার বিরোধিতা করবে। এই জঘন্য আইনের বিরোধিতায় দেশের সংবিধানকে সুরক্ষিত রাখা ও তাকে উর্ধে তুলে ধরার কর্তব্যে অবিচল সমস্ত রাজনৈতিক দলকেই আহ্বান জানাচ্ছে পলিট ব্যুরো।
আশি হাজার মানুষ মারা গিয়েছিলেন। যারা আগুনে পুড়ে মারা গেলেন না, তারা তেজস্ক্রিয় বিকিরণের শিকার হয়ে বেঁচে রইলেন। এদের বলা হয় হিবাকুশা। এমনকি মায়ের পেটে যারা ছিলেন এবং হাইপো সেন্টারের ২ কিলোমিটারের মধ্যে সন্তানসম্ভবা মা ছিলেন বা দুই সপ্তাহের মধ্যে গিয়েছিলেন, তারা সবাই হিবাকুশা।
শরীরের ক্ষতে কিলবিল করছে পোকা। মহানন্দে পোকাগুলো গিলছে একটা শিশু। ক্ষুধার্ত অবোধ শিশুর কাছে সাদা ভাত হয়ে দেখা দেয় পুঁজ মাখা ঘেয়ো পোকা।
মোদী সরকার আসলে কর্পোরেট-সাম্প্রদায়িক শক্তির আঁতাত। এদের শাসনে নিত্য-নতুন আইন প্রণয়ন করে জাতীয় সম্পদ লুটপাটকে বৈধ ঘোষণা করা চলছে।