সাংবিধানিক পদের জন্য আরিফ মহম্মদ খানের আচরণ রীতিমত বেমানান।

সাংবিধানিক পদের জন্য আরিফ মহম্মদ খানের আচরণ রীতিমত বেমানান।
যতদিন ল্যাটিন আমেরিকার উন্মুক্ত ধমনী থেকে সেই মহাদেশের মানুষকে শোষণ করার প্রচেষ্টা থাকবে, ততদিন বলিভারের মুক্তির তরবারি খুঁজে নেবে তার উত্তরাধিকারীকে।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এমনিতেই ভাঁড়ে মা ভবানী, রাজ্য সরকার তো কোন সাহায্যই করবে না, উল্টে মাফিয়াদের চাপ।
বর্বরদের সংখ্যাগরিষ্ঠের গাজোয়ারিটিও গণতান্ত্রিক হয় না। আমাদের দেশের সংবিধান সেই মূল্যবোধেই নির্মিত।
১৮২৯ সালে আজকের দিনে সতীদাহ প্রথা রদের আইন পাশ হয়, বাংলার গভর্নর তখন উইলিয়ম বেন্টিংক।
কৃষিকাজ বিহীন কৃষিবিপ্লব বোধহয় একেই বলে!
আমাদের লক্ষ্য, এমন এক ধরণের মানুষ তৈরি করা, যে হবে সহনাগরিকদের সত্যিকারের সহকর্মী।
লেনিন তাঁকে একজন ‘অসাধারণ প্রতিভাবান মানুষ’ বলে প্রশংসা করতে কুন্ঠা করেননি।
চাকরি হয়নি। লক্ষ লক্ষ শূণ্য পদ। এমপ্লয়মেন্ট ব্যাঙ্ক থেকে কত চাকরি হয়েছে সরকারই বলতে চাইছে না।
এ দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ক্ষেত্রকে রক্ষা করা ও পুনরুজ্জীবন করার উদ্দেশ্যে ধারাবাহিক লড়াই অবশ্যই চলবে।