বাঙলা থেকে তৃণমূল খেদানোর লড়াই শুরু হয়েছে গেছে মাননীয়া। গ্রাম বাঙলায় অলিতে গলিতে এক চিলতে লাল পতাকা কিন্তু আবার ফিরছে। সিঙ্গুরের শশ্মান থেকে ফিনিক্স কিন্তু আবার উড়ছে। ফিদেল বলেছিলেন History will absolve me। বুদ্ধবাবু বলেছিলেন “একটা বড় চক্রান্তের শিকার রাজ্য। ১০ বছর মানুষ ঠিক বুঝতে পারবেন।” পারছেনও।
Author: Sarit Majumdar
সাংসদদের ওপর থেকে কর্তৃত্ববাদী নির্দেশ প্রত্যাহার করতে হবে
প্রতিবাদ নিষিদ্ধ করার এই আদেশ সংসদের উপর সবচেয়ে নির্লজ্জ কর্তৃত্ববাদী আক্রমণ, এবং এর স্বাধীন কার্যকারিতা এবং সাংসদদের অবিচ্ছেদ্য অধিকার।
সহকর্মীর চোখে - পার্থ দে
৮ জুলাই ২০২২, শুক্রবার সহকর্মীর চোখে – পার্থ দে জ্যোতি বাবু ছিলেন বিশাল ব্যক্তিত্ব, কিন্তু উনি কখনই আমাদেরকে ওনার অনুগত
এমভিএ সরকারকে অস্থিতিশীল করার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান পলিট ব্যুরোর
রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বিজেপি এই কাজ করেছে। সরকারের স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করার লক্ষ্যে মহা বিকাশ আঘাদি সরকারের মন্ত্রী ও বিধায়কদের নিশানা করে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকেও ব্যবহার করা হয়েছে।
মমতার দাবি, আসলে কতটা নিরাপদ বাংলা
তৃণমূল-শাসিত রাজ্যে এই জাতীয় অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার সর্বনিম্ন,২%। যেখানে গোটা দেশের দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার ২৯.৮%। আবার এরমধ্যে খোদ কোলকাতায় এইধরণের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার ৭.৮%।
কোন পথ ধরে ২৩তম পার্টি কংগ্রেস (পর্ব ৪)
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) এর ২৩ তম পার্টি কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হচ্ছে কেরালার কান্নুরে। নতুন পরিস্থিতিতে নিজেদের রাজনৈতিক অবস্থানকে আরো দৃঢ় করে লড়াইয়ের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে এই কংগ্রেস থেকে।
কোন পথ ধরে ২৩তম পার্টি কংগ্রেস (পর্ব ৩)
পঞ্চদশ কংগ্রেসের পর থেকে গোটা দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পায়। সংযুক্ত সরকার বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিলেও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে উদারীকরণকেই অনুসরণ করায় তার জনপ্রিয়তা কমে। শেষে জনতা দল ভেঙে গেলে নানা ঘটনার মধ্য দিয়ে বিজেপি পরিচালিত এনডিএ সরকার গঠিত হয়। এই সময় বিজেপিকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাখতে রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার কারণে কংগ্রেসকে ইস্যুভিত্তিক সমর্থনের ভিত্তিতে সরকার গঠনের প্রস্তাব দিলে সে প্রয়াস ব্যর্থ হয়। ফলে পরিস্থিতি দেশের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। এই প্রেক্ষাপটে অনুষ্ঠিত পার্টি কংগ্রেস বিজেপিকে ক্ষমতা থেকে সরাতে ব্যাপকভিত্তিক আন্দোলন কর্মসূচী গ্রহণ করে।
কোন পথ ধরে ২৩তম পার্টি কংগ্রেস (পর্ব ২)
কনভেনশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মার্কসবাদ-লেনিনবাদের ভিত্তিতে একটি বিপ্লবী পার্টি গড়ে তোলার লক্ষ্যে আহুত হয় সপ্তম কংগ্রেস। সরকারের গণতন্ত্রবিরোধী ও জনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে জোরদার লড়াই সংগঠিত করার মাধ্যমেই গণতান্ত্রিক আন্দোলন গড়ে তোলার ডাক দেওয়া হয়। সংশোধনবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ একদশকের বেশি সময়কাল ধরে চলতে থাকা মতাদর্শত সংগ্রামের পরিণতিতে অনুষ্ঠিত সপ্তম পার্টি কংগ্রেস নতুন পার্টি কর্মসূচী ও আশু কর্তব্য সম্পর্কে প্রস্তাব গ্রহণ করে। পলিটব্যুরোয় নির্বাচিত নয়জন সদস্য পরবর্তীকালে ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনে ‘নবরত্ন’ হিসাবে পরিচিত হয়।
কোন পথ ধরে ২৩তম পার্টি কংগ্রেস (১ম পর্ব)
১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লবের ৩ বছরের মাথায় বর্তমান উজবেকিস্তানের তাসখন্দে ১৯২০ সালের ১৭ অক্টোবর তৈরি হয় ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুক্ত বহু ভারতীয় সেইসময়ে প্রবাসে থাকতে বাধ্য হয়েছিলেন ব্রিটিশদের অত্যাচার এড়াতে। এদেরই একটা অংশ মুখ্যত এম এন রায়ের উদ্যোগে লেনিন তথা বলশেভিক পার্টির সাথে যোগাযোগ স্থাপন করেন। তৃতীয় আন্তর্জাতিকের দ্বিতীয় কংগ্রেসের (১৯২০) অব্যবহিত পরেই এই ভারতীয়দের বিপ্লবীদের নিয়ে গঠিত হয় ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি। ভারতে কাজ করার জন্য সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠিত হয়।এই সাতজন ছিলেন এম.এন. রায়, এভলিন রায়-ট্রেন্ট, অবনী মুখার্জি, রোজা ফিটিংগভ, মোহাম্মদ আলী, মোহাম্মদ শফিক এবং আচার্য। শফিক দলের সম্পাদক নির্বাচিত হন।
মার্কিন চাপ প্রত্যাখ্যান কর - পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
মোদি সরকারকে এখন অবশ্যই QUAD-এর মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে একটি কৌশলগত সামরিক জোটে যোগদানের বিপদগুলো উপলব্ধি করতে হবে যা হুমকি এবং চাপের জন্য সমস্ত দরজাগুলো খুলেছিল। ভারত সরকারকে এই সংকটে ভারতের সর্বোচ্চ জাতীয় স্বার্থকে অক্ষুণ্ন রাখতে হবে এবং এই ধরনের মার্কিন চাপের কাছে নতি স্বীকার করা চলবে না।