ক্ষমতায়ন ও লিঙ্গসাম্যের উজ্জ্বলতম বিশ্বজোড়া নিশান।

ক্ষমতায়ন ও লিঙ্গসাম্যের উজ্জ্বলতম বিশ্বজোড়া নিশান।
যে স্বপ্ন তিনি বুনে দিয়ে গেছেন তার প্রত্যেকটি সুত্র ততটাই সমর্থ যেমনটা কমিউনিস্ট ইস্তাহারে পুঁজিবাদের পতন এবং সমাজতন্তের উত্থান বলে ঘোষণা করা হয়েছে। কেতাবি মেধার যুক্তিবোধে স্তালিনের সবটা মেপে নেবার সামর্থ্য নেই – সমাজতন্ত্র আসলে অসম্ভবকে সম্ভব করে তোলার বিজ্ঞান।
আমেরিকার শাসকদের ক্রোধ লোকটির প্রতি স্বাভাবিক। প্রথমত, লোকটিও আমেরিকান। দ্বিতীয়ত, পড়াশোনা করেছেন হার্ভার্ডে। তবু পুঁজিবাদী অর্থনীতির নিষ্ঠাবান প্রচারক হওয়ার বদলে হয়েছেন র্যাডিক্যাল। তৃতীয়ত, সবচেয়ে যা মারাত্মক — সোভিয়েত বিপ্লবের মত ‘ইতরদের হিংসা, বিশৃঙ্খলা’-র অনুপুঙ্খ বিবরণ লোকটি সংগ্রহ করেছেন প্রকাশ্যে — পেত্রোগ্রাদের কাদাভরা রাস্তায় হেঁটেচলে, নোংরা দেওয়াল থেকে সযত্নে গোছা গোছা ইশ্তেহার, ঘোষনাপত্র সোল্লাসে সংগ্রহ করে। ছদ্মবেশে রাশিয়া গেছেন। সেখানে মজুর, সৈনিক, কৃষকদের চিৎকার, তর্কের মাঝে পা মুড়ে বসে, তাঁদের আলোচনা থেকে ‘নোট’ নিয়েছেন। আর সেই সব কিনা গুছিয়ে বয়ে এনেছেন দেশে। লিখেছেন লুকিয়ে — খোদ নিউ ইয়র্কে বসে।
বিংশ শতাব্দীতে মানবসভ্যতার বিরুদ্ধে ভয়ানক আক্রমণ হলো দুটি বিশ্বযুদ্ধে, তেমনই মানব সভ্যতার অগ্রগতির উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা হলো মহান নভেম্বর সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব-
১। ২০শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৩। ১৫ দিন পর জার্মানি তে গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন। রাইখস্ট্যাগের কোয়ার্টার-প্যালেসে সন্ধেবেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল একটি গোপন সভা। আমন্ত্রিত
সোমনাথ ভট্টাচার্য কমরেড লেনিন (১৮৭০-১৯২৪) জন্মেছিলেন আজ থেকে দেড়শ বছর আগে। মারা গেছেন প্রায় একশ বছর হতে চলল। তবুও লেনিন
মিখাইল গর্বাচ্যভের চক্রান্ত রুখে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন রক্ষার জন্য যারা সংগ্রাম করেছিলেন তাঁদের অন্যতম মার্শাল দিমিত্রী ইয়াজভের জীবনাবসান হয়েছে। গত