যে কাজ ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ধারায় অবহেলিত থেকেছে তাকে জানতে হবে, বুঝতে হবে- আজকের সময়ের জন্য উপযুক্ত পথে সেই কাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। সমাজ ব্যবস্থার বদলই হল মানুষের মুক্তিসংগ্রামের আসল লক্ষ্য – ইতিহাসের এই শিক্ষাকে শাসক লুকিয়ে রাখতে চায়। আমাদেরই সেই কথা প্রচার করতে হবে, তাকে কাজে পরিণত করতে হবে।
Tag: Socialism
কাকাবাবু, বৈপ্লবিক প্রেরণার উৎস
পার্টি যাতে সংশোধনবাদের গাড্ডায় না পরে, তার জন্য মূল ভূমিকা নেন কমরেড মুজফ্ফর আহ্মদ। সে রকমই, ১৯৬৭ সাল থেকে পার্টির ওপর সংকীর্ণবাদীদের আক্রমণ শুরু হয়। তখন তাদের হাত থেকেও পার্টিকে রক্ষা করার মূল ভূমিকা গ্রহন করেন তিনি।
হয় সমাজতন্ত্র, নয়তো মৃত্যু - ইতিহাসের শিক্ষা
আমাদের দেশে অনেকেই বলছেন-বামপন্থীরা অপ্রাসঙ্গিক। আসলে তারা চাইছেন বামপন্থীরা অপ্রাসঙ্গিক হোক।
এখনই ক্রান্তিকাল - একটি পর্যালোচনা
এই ক্রান্তির ক্ষণে আবার বেজে উঠুক পাঞ্চজন্য। পিনাকীর ডম্বরুকেও স্তব্ধ করে নিক্ষিপ্ত হোক শ্লোগান। সমস্ত সর্দার আর রাজাদের ভ্রুকুটিকুটিল ক্রুরতার চোখে চোখ রেখে নন্দিনীর নিনাদ উঠুক আরেক বার। ইতিহাস সাক্ষী থাকুক।
Indianness In The Constitution Of India And Assault Of The RSS
The Preamble of our Constitution provides India to be a Sovereign, Socialist, Secular, Democratic and Republic Country. An important part of our Constitution resides in the fact that it ensures certain Fundamental Rights, which are protected by the state. The Fundamental Rights such as the right to equality, the right to freedom, the right against exploitation, the right to freedom of religion, the right to property, the right to constitutional remedies etc. are aimed protect individual and minority groups from arbitrary state action. The Directive Principles of State Policy, on the other hand, seems to work as guidelines to the legislatures and state to “promote welfare of the people”. Thus, the basic guiding principles of our Constitution seem to create objective conditions for building of a modern, progressive, secular and egalitarian society, based on individual freedom and liberty.
সমাজের ঐতিহাসিক বিকাশধারায় অভ্যুদিত শ্রমিকশ্রেণীর বিপ্লবী চেতনা প্রসঙ্গে
সমাজ বিপ্লব এবং শ্রেণীসংগ্রামের তত্ত্ব কে প্রতিষ্ঠাই নয়, সংগঠিত শ্রমিকশ্রেণীর নেতৃত্বে বিপ্লব এবং শ্রমিকশ্রেণীর একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠার একান্ত আবশ্যকতার প্রশ্নে মার্কস, এঙ্গেলস এবং মার্কসের অবর্তমানে এঙ্গেলস কে বিরামহীন সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হয়েছিল। যারা কার্ল মার্কসের রচনা সমগ্র বা মার্কস-এঙ্গেলস-এর রচিত “কমিউনিস্ট ইশতেহারের” উল্লেখ করে শ্রমিকশ্রেণী কর্তৃক রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের পর কোথাও শ্রমিকশ্রেণীর একনায়কত্বের কথা উল্লেখ নেই বলে চিৎকার জুড়ে দিয়ে নিজেদের আসল চেহারা মুখোশের আড়ালে ঢাকা দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াতে ব্যস্ত, তাদের দৃষ্টি বার বার প্যারি কমিউনের প্রতি আকৃষ্ট করে এঙ্গেলস দেখিয়ে দিয়েছেন শ্রমিকশ্রেণীর একনায়কত্ব বলতে প্রকৃতই মার্কসবাদীরা কি বোঝাতে চান।
মনকাডা দিবস - এবছর এক নতুন প্রতিজ্ঞার রূপ
গত প্রায় দুবছর ধরে করোনা অতিমারি’র জন্য বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো অর্থনৈতিক সমস্যা বেড়েছে কিউবারও। কিউবার বিদেশী মুদ্রা আয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র পর্যটন থেকে আয় কমেছে চারভাগের প্রায় তিনভাগ। অবরোধের ফলে খাদ্য আমদানিতে বাড়তি সমস্যার মুখে। আয় কমেছে রপ্তানি খাতে। অবরোধের সমস্যা তীব্রতর। কিন্তু তার মধ্যেও করোনা মোকাবিলায় গোটা বিশ্বে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছে কিউবা। করোনায় প্রতি দশ লক্ষে কিউবায় মৃত্যু ১৩৯।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি দশ লক্ষে কোভিডে মৃত্যু ১,৮৭১। দেশীয় উদ্যোগে পাঁচটি ভ্যাকসিন তারা তৈরি করেছে। জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট সমস্ত সরকারী ব্যবস্থা কিউবা সরকার বজায় রেখেছে। কিউবার পরিচয় তার সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য। কিউবা ব্যতিক্রমী তার বৈপ্লবিক রূপান্তরের জন্য
২১ শতকের মার্কসবাদ এবং চীনের কমিউনিস্ট পার্টির একশো বছরের অভিজ্ঞতা
পুঁজিবাদকে উৎখাত করতে হয়। উপড়ে ফেলার সেই কাজ মূলত নির্ভর করে পূঁজির শাসনের বিরুদ্ধে শ্রমজীবী মানুষদের নেতৃত্বে সংগঠিত আন্দোলনসমূহের উপরে যা ক্রমাগত চলতি সমাজে শ্রেণিসংগ্রামের তীব্রতা বস্তুগতভাবে বাড়িয়ে চলে। আন্দোলনের বস্তুগত সামর্থ্যলাভ আসলে সমাজ বদলের লড়াইতে ‘বিষয়ীগত উপকরন’ যোগান দেয় এবং সেই সামর্থ্য অর্জনের জন্যই নিরন্তর সংগ্রাম একান্ত প্রয়োজন। সংকটকালীন পরিস্থিতি, যা হল সমাজ বদলের লড়াইয়ে ‘বিষয়গত উপাদান’ তা যতই তীব্র আকার নিক না কেন যদি পূঁজির শোষণ উচ্ছেদের লক্ষ্যে পূর্বোক্ত ‘বিষয়ীগত উপকরন’ যথাযথরুপে প্রস্তুত না থাকে তবে সমাজ বদলের সংগ্রাম সমাজবিপ্লবের স্তরে উন্নীত হতে পারে না।
গণসাধারণতন্ত্রী চীনের সাফল্য সম্পর্কে দুনিয়াজূড়ে মানুষজন প্রত্যাশায় বুক বেঁধেছেন
শান্তিপূর্ণ বৈদেশিক নীতি, প্রতিবেশী রাষ্ট্রসমূহের সাথে সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা এবং দক্ষিণ এশিয়াসহ গোটা পৃথিবীতে শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে গণসাধারণতন্ত্রী চীনের সাফল্য সম্পর্কে দুনিয়াজূড়ে মানুষজন প্রত্যাশায় বুক বেঁধেছেন।