মানবজাতিকে মুক্ত করতে হলে সমাজতন্ত্রই একমাত্র রাস্তা
Tag: Socialism
নভেম্বর বিপ্লবের কিছু প্রভাবের কথা
হাজার চেষ্টা করেও বিপ্লবের অবদানকে কেউ মুছে ফেলতে পারবে না।
ভারতে নভেম্বর বিপ্লবের প্রভাব
বিজয়ী বিপ্লব এবং আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিতে তার ভূমিকার দৌলতে সমাজতন্ত্র এবং জাতীয় মুক্তি সংগ্রামের স্বপক্ষে শক্তির ভারসাম্যের পরিবর্তন ঘটেছে, তাই সাম্রাজ্যবাদের গতি রুদ্ধ হয়েছে।
নভেম্বর বিপ্লব ও ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনের চার দশক
কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম প্রকাশ্য জনসভায় সভাপতির আসন গ্রহণ করেছিলেন রাহুল সাংকৃত্যায়ন।
পার্টির কাজ, মতাদর্শ চর্চা এবং সংগঠন প্রসঙ্গে
শ্রেণী নিপীড়নকে বুঝতে অর্থনৈতিক স্বাধীনতার প্রসঙ্গকে উপলব্ধি করতে হয়, সামাজিক নিপীড়নের বিরুদ্ধে সংগ্রাম আসলে মেহনতি জনগণের মর্যাদা আদায়ের লড়াই।
ধর্ম, জাতীয়তাবাদ ও আন্তর্জাতিকতাবাদ
একে অন্যের থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখাই সংঘের রাজনীতি, ধর্ম, জাতি, ভাষা এসবই সেই রাজনীতির একেকটি কৌশল।
ভারতে কমিউনিস্ট আন্দোলনের ইতিহাস ও বর্তমান
মূল লক্ষপথে অবিচল থেকে এগিয়ে চলা, এটাই তো কমিউনিস্টদের সব থেকে বড়ো বৈশিষ্ট্য।
মার্কস-এঙ্গেলস, প্রথম আন্তর্জাতিক ও কলকাতার চিঠি
ঠিক কে লিখেছিল বলা মুশকিল। কিন্তু এই বাংলার কথা, শ্রমজীবী, গ্রামীণ সমাজের কথা বারংবার উঠে এসেছে প্রথম আন্তর্জাতিক ও মার্কসের কথায়।
পার্টির প্রতিষ্ঠা, মতাদর্শ ও আজকের কাজ
মতাদর্শ বাদ দিয়ে রাজনীতি কিংবা এই দুটিই ব্যতিরেকে সংগঠন, সংগ্রাম কোনোটাই হয় না। এই চারটি বিষয় পরস্পর পরস্পরের সাথে সম্পর্ক যুক্ত।
ফিদেল, তুমি সমাজতন্ত্র
সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর কিউবার সামনে উপস্থিত হয় চ্যালেঞ্জের সময়।সোভিয়েত থেকে আসা বিপুল পরিমাণ অনুদান বন্ধ হয়ে পথ চলা হয়ে ওঠে বিপদসঙ্কুল। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে ব্যয় কমাতে বাধ্য হয় সরকার। তথাপি মাথা নীচু করেননি কাস্ত্রো। এখানেই কার্যকরী হয় তার দীর্ঘদিন ধরে মানুষের মধ্যে বপন করে আসা বিপ্লবের বীজ।