নাৎসি জার্মানি সোভিয়েত ইউনিয়নকে আক্রমন করার দিন থেকেই বিশ্বযুদ্ধের চরিত্র বদলে হয়ে উঠেছিল জনযুদ্ধ। একদিকে মানব সভ্যতা রক্ষাকারী সোভিয়েত ইউনিয়ন,

নাৎসি জার্মানি সোভিয়েত ইউনিয়নকে আক্রমন করার দিন থেকেই বিশ্বযুদ্ধের চরিত্র বদলে হয়ে উঠেছিল জনযুদ্ধ। একদিকে মানব সভ্যতা রক্ষাকারী সোভিয়েত ইউনিয়ন,
বিগত শতাব্দীতে পুঁজিবাদ ও সমাজতন্ত্র দুই ব্যবস্থার সংগ্রামের মধ্যে লক্ষ্য করা গেছে পুঁজিবাদ যেমন তার চুড়ান্ত বিজয় অর্জন করতে পারেনি,
মানবজাতিকে মুক্ত করতে হলে সমাজতন্ত্রই একমাত্র রাস্তা
হাজার চেষ্টা করেও বিপ্লবের অবদানকে কেউ মুছে ফেলতে পারবে না।
বিজয়ী বিপ্লব এবং আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিতে তার ভূমিকার দৌলতে সমাজতন্ত্র এবং জাতীয় মুক্তি সংগ্রামের স্বপক্ষে শক্তির ভারসাম্যের পরিবর্তন ঘটেছে, তাই সাম্রাজ্যবাদের গতি রুদ্ধ হয়েছে।
কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম প্রকাশ্য জনসভায় সভাপতির আসন গ্রহণ করেছিলেন রাহুল সাংকৃত্যায়ন।
শ্রেণী নিপীড়নকে বুঝতে অর্থনৈতিক স্বাধীনতার প্রসঙ্গকে উপলব্ধি করতে হয়, সামাজিক নিপীড়নের বিরুদ্ধে সংগ্রাম আসলে মেহনতি জনগণের মর্যাদা আদায়ের লড়াই।
একে অন্যের থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখাই সংঘের রাজনীতি, ধর্ম, জাতি, ভাষা এসবই সেই রাজনীতির একেকটি কৌশল।
মূল লক্ষপথে অবিচল থেকে এগিয়ে চলা, এটাই তো কমিউনিস্টদের সব থেকে বড়ো বৈশিষ্ট্য।
ঠিক কে লিখেছিল বলা মুশকিল। কিন্তু এই বাংলার কথা, শ্রমজীবী, গ্রামীণ সমাজের কথা বারংবার উঠে এসেছে প্রথম আন্তর্জাতিক ও মার্কসের কথায়।