সারা দুনিয়ার একচেটিয়া শাসনের সাথেও যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হবে।
Tag: KarlMarx
মতাদর্শ সিরিজ (পর্ব ২): বস্তুবাদী ও ভাববাদী দৃষ্টিভঙ্গীর বৈপরিত্য
বস্তুবাদের বুনিয়াদ হল বাস্তবজগত
মতাদর্শ সিরিজ (পর্ব ১): ঐতিহাসিক বস্তুবাদের মূল ধারণা
যুদ্ধের অবসানের সাথেই মানবসমাজ এক নতুন পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে।
মতাদর্শ প্রসঙ্গে পার্টির ভাবনা
মার্কসবাদ-লেনিনবাদের ধ্রুপদী জ্ঞানতত্ত্ব চর্চা।
বিপ্লবের লক্ষ্যে মার্কস
মহাজীবনের অনুসারি হতে তাকে উপলব্ধি করতে হয় দ্বান্দ্বিক-বস্তুবাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেই।
আলজিয়ার্সের আয়না, সন্তানের মৃত্যুশোক ও এক বিপ্লবী
মার্কস ছিলেন এমন একজন যার মতের বিরোধী হয়ত অনেকেই কিন্তু ব্যাক্তিগত শত্রু একজনও নেই
পরিবেশ ও জলবায়ুর সংকট - মার্কসবাদীদের দৃষ্টিতে
পরিবেশের সংকটকে প্রযুক্তিগত সংকট বলে ভেবে নেওয়ার একটা চল রয়েছে, সেই মনোভাব সঠিক নয়।
আজকের বিশ্বে মার্কস
তাঁকে আপনি যাই ভাবুন, মার্কস এখনও একটা ব্যাপার, মার্কসকে বাদ দিয়ে ভাবতে পারবেন না।
নভেম্বর বিপ্লব – মতাদর্শেরও সংগ্রাম
এমনটা না যে স্তালিনের আমলে কোনও ভুল ত্রুটি হয়নি। মাও বলেছিলেন স্তালিন ৭০% সঠিক, ৩০% ভুল করেছিলেন। মাও-এর মৃত্যুর পর তাঁর সম্পর্কে একই মূল্যায়ন করে চীন পার্টির কংগ্রেস। আমরা শতাংশ হারে বিচার করিনি, ভুলগুলি নির্দিষ্ট করে চিহ্নিত করেছি। ভুলগুলি অস্বাভাবিক নয়। সেগুলি থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাই আমাদের পথ দেখায়।
তার মতের বিরোধী অনেকেই ছিলেন কিন্তু ব্যাক্তিগত শত্রু একজনও নেই
একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকে এগোনোর কাজে এমন কেউ নেই যিনি অজাতশত্রু। মার্কস এমনই কতিপয় শত্রুকে পৃথিবীতে ছেড়ে গেলেন। তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড তাকে ইউরোপের এমন একজনে পরিণত করেছে যার নামে সবচেয়ে বেশি ঘৃণা এবং কুৎসা প্রচার করা হয়েছে। কদাচিৎ কখনো কেউ তার নামে অপবাদ দেবার সাহস দেখিয়েছে। মৃত্যুর পূর্বে সেইসব অপবাদের সম্মুখে তিনি দেখে গেছেন পৃথিবী জূড়ে তাঁর লক্ষ লক্ষ সমর্থকদের – সাইবেরিয়ার খনি থেকে ইউরোপ এবং আমেরিকার কারখানা অবধি যাদের বিস্তৃতি, ব্যাপ্তি। তিনি নিশ্চিত হয়েছেন পৃথিবীজূড়ে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তাঁর আবিষ্কৃত অর্থনৈতিক তত্ত্বই হবে বুনিয়াদি শক্তি। অত্যন্ত জোর দিয়েই বলা যায় তার মতের বিরোধী অনেকেই ছিলেন কিন্তু তার ব্যাক্তিগত শত্রু একজনও নেই