নজরুলের অসাম্প্রদায়িক চেতনা হতে পারে আমাদের সংগ্রামের দিকনির্দেশিকা।

নজরুলের অসাম্প্রদায়িক চেতনা হতে পারে আমাদের সংগ্রামের দিকনির্দেশিকা।
“যুদ্ধের দামামা উঠল বেজে,ওদের ঘাড় হল বাঁকা, চোখ হল রাঙা,কিড়মিড় করতে লাগল দাঁত।মানুষের কাঁচা মাংসে যমের ভোজ ভরতি করতেবেরোল দলে
অর্গ্যানিক ইন্টালেকচ্যুয়াল আম্বেদকর’কেই আমাদের ধরতে হবে।
এই স্লোগানকে আগে ব্রিটিশ সরকার ভয় পেত, এখন বিজেপি, আরএসএস ভয় পায়।
নেতাগিরি মাস্টারদা মনেপ্রাণে ঘৃণা করতেন।
ঐক্যবদ্ধ লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
ভারতের স্বাধীনতার অর্থ মানবজাতির মুক্তি।
মহাত্মা গান্ধীর অনুমোদন না থাকা সত্বেও সেদিন এ কাজের দায়িত্ব নিয়েছিলেন দুজন। প্রথমজন মৌলানা হসরৎ মোহানি, দ্বিতীয়জন স্বামী কুমারানন্দ।
স্বাধীনতা আসবে অথচ শোষন, নিপীড়নের বন্দোবস্তটির কোনরকম বদল ঘটবে না এমন স্বাধীনতায় কার লাভ হবে, কাদের লাভ হবে?
৫০ শতাংশ মানুষেরও সমর্থন নেই যারা সরকারকে ভোট দিয়েছে।