হেগেল নামে কেউ ছিল এটুকু তারা জানেন না।
![](http://i0.wp.com/cpimwb.org.in/wp-content/uploads/2024/07/motadorsho-series-6-bostubad-prosonge-2-chithi-820x510.jpg)
হেগেল নামে কেউ ছিল এটুকু তারা জানেন না।
ব্যখ্যা করতে গিয়ে কেউ মূল কথাটাই বদলে দিয়েছেন।
এঙ্গেলস আশাবাদী মার্কসের শরীর সেরে উঠবে।
সারা দুনিয়ার একচেটিয়া শাসনের সাথেও যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হবে।
বস্তুবাদের বুনিয়াদ হল বাস্তবজগত
যুদ্ধের অবসানের সাথেই মানবসমাজ এক নতুন পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে।
মার্কসবাদ-লেনিনবাদের ধ্রুপদী জ্ঞানতত্ত্ব চর্চা।
কৃষিকাজ বিহীন কৃষিবিপ্লব বোধহয় একেই বলে!
পরিবেশের সংকটকে প্রযুক্তিগত সংকট বলে ভেবে নেওয়ার একটা চল রয়েছে, সেই মনোভাব সঠিক নয়।
অর্থনৈতিক তত্ত্বের দৃষ্টিভঙ্গিতে বিবেচনা করলে এঙ্গেলসের লেখাটি খুব একটা নতুন কিছু না ঠিকই। কিন্তু তাঁর এই লেখাটি থেকেই আমরা একটি রাস্তা খুঁজে পাই- ভেকধারি বুদ্ধিজীবী, আধুনিক প্রযুক্তির নামে বড়াই করা বিজ্ঞানীকুল ও সামাজিক সুযোগসুবিধার উপরে সার্বিক দখলদার বুর্জোয়াদের রাতারাতি মানবিক সাজার পিছনে যে বিরাট ভণ্ডামি (যা আজও চলছে) সেসবের মুখোশ কিভাবে টেনে ছিঁড়ে ফেলতে হয়।