পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এমনিতেই ভাঁড়ে মা ভবানী, রাজ্য সরকার তো কোন সাহায্যই করবে না, উল্টে মাফিয়াদের চাপ।
Tag: economicpolicy
দুই সমাজ ব্যবস্থার সংঘাতের ৭০ বছর
মানবজাতিকে মুক্ত করতে হলে সমাজতন্ত্রই একমাত্র রাস্তা
এক ভ্রান্ত তত্ত্ব প্রসঙ্গে
অর্থের প্রয়োজন হলে সরকারী সংস্থাগুলি নিজেদের মালিকানার অংশীদারি ছাড়ুক, অর্থাৎ ইক্যুইটি বেচে দিক।
মুনাফার হারে পতন: কখন ধ্বস নামে?
যে রাস্তাতেই এগোনো হোক না কেন শেষ অবধি আমরা যা খুঁজে পাব সেটাই সাম্রাজ্যবাদ প্রতিষ্ঠার অর্থনৈতিক কারণ।
মার্কিন ব্যাংকের দেউলিয়া অবস্থা- আকস্মিক নাকি কঠিন বাস্তব?
রাজনৈতিক পদক্ষেপ যা অর্থনৈতিক পদ্ধতিকে চালনা করছে তা পুঁজির একত্রীভবণকে আরো ত্বরান্বিত করবে যা আর্থিক ব্যবস্থাকে ভঙ্গুর করে দেবে। শ্রমজীবী মানুষের ভাতা ও জীবনমানের উপর নিত্যনতুন আক্রমণ লক্ষ্য করা যাবে।
উগ্র দক্ষিণপন্থার উত্থান ও আমাদের কর্তব্য (১ম পর্ব)
নয়া-উদারবাদের আঘাতে সাবেক শ্রমিকশ্রেণি ইতিমধ্যেই আক্রমণের মুখে পড়েছিল। এর উপরে আন্তর্জাতিক লগ্নী পুঁজির দাপটে ভারি শিল্পে উৎপাদনের অনেকটাই ইউরোপের হাতছাড়া হয়ে যায়। পুঁজিবাদী উৎপাদন ব্যবস্থায় বহুবিধ কাঠামোগত পরিবর্তন সাধিত হয়েছিল, এরই প্রভাবে উৎপাদনের মূলধারার নানারকম কাজ অনেকটাই উন্নয়নশীল দেশের মাটিতে সরে আসে।
ক্ষুধা ও দারিদ্র
এবিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে, দারিদ্র যদি বাড়ে তাহলে তার ফলে ক্ষুধাও অনেক বেশি বাড়বে। প্রশ্ন হল, এর ঠিক উল্টোটাও সত্য কিনা। অর্থাৎ আগের চেয়ে কম পরিমাণে খাদ্যশস্য আহার করলে তাকে ক্রমবর্ধমান দারিদ্রের প্রমাণ হিসেব ধরে নেওয়া যাবে কিনা। ঠিক এখানেই কাজে লাগে বিশ্ব ক্ষুধা সূচক।
স্বাধীন ভারতের অর্থনীতি (২য় পর্ব)
নয়া-ফ্যাসিবাদকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হলে তার পিছনের কারণটিকেও নির্মূল করে দিতে হয়। নয়া-ফ্যাসিবাদের ভিত হল নয়া-উদারবাদ জনিত সংকটের পরিস্থিতি। এই কাজ সহজ নয়, নয়া-ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করার লক্ষ্যে সফল হতে দেশের শ্রমজীবী জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপকতম ঐক্য নির্মাণ করতে হবে।
সংকটকালে একচেটিয়া পুঁজির শাসন নিরাপদ রাখার উদ্দেশ্যই ফ্যাসিবাদের আবির্ভাব
যে আমরা সবাই নাগরিক এবং প্রত্যেকে সমানভাবে মত প্রকাশের অধিকারী। যদি এই সম অধিকারের প্রাথমিক অঙ্গীকার থেকে সরে গিয়ে আমরা এটা মনে করতে শুরু করি যে এই দেশে কেবলমাত্র একটি ধর্মের মানুষের বা কোনো গোষ্ঠীর অধিকার বেশি হওয়া উচিত অথবা সংখ্যালঘুদের অধিকার কম হওয়া উচিত তা হলে গণতন্ত্রের ভিত্তিকেই টলিয়ে দেওয়া যায়।
জিএসটি হার বৃদ্ধি এবং কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর ট্যুইট : ড.টমাস আইজ্যাক (২য় পর্ব)
, জিএসটি হার বৃদ্ধির বিষয়ে সবচেয়ে ঘৃণ্য ব্যাপার হল এই সিদ্ধান্তের সময়। দেশ এখন মূদ্রাস্ফীতির তীব্র সংকটের মুখে। খুচরো মূদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের উপরে। পাইকারি মূল্য সূচক ১৫শতাংশ বেড়েছে।