আমাদের সচেতন হওয়ার বিশেষ প্রয়োজন রয়েছে।
Tag: economic crisis
আয় ও সম্পদের বৈষম্য প্রসঙ্গে (পর্ব - ১)
আয় ও সম্পদের উপার্জন ও সম্পদের ভিত্তিতে মানুষের মধ্যে বৈষম্য নয়া-উদারবাদী জমানায় নাটকীয় কায়দায় বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সত্যটুকু স্বীকার করতে কোথাও কোনও বিতর্ক নেই। প্রখ্যাত অর্থশাস্ত্রী টমাস পিকেটি নিজস্ব লোকজনকে কাজে লাগিয়ে পরীক্ষামূলক গবেষণার মাধ্যমে সেই বৈষম্যের প্রকৃত চেহারা খুঁজে পেতে চেয়েছেন। সেই উদ্দেশ্যে সমীক্ষাও করতে গিয়ে তারা আয়কর সংক্রান্ত তথ্যের উপরেই মূলত নির্ভর করেছেন। এতেই জানা গেছে, সর্বোচ্চ আয় ও সম্পদের অধিকারী এমন ১ শতাংশের হাতে কোনও একটি দেশের মোট সম্পদের কত শতাংশ কুক্ষিগত রয়েছে। অর্থনৈতিক পরিস্থিতির সত্যানুসন্ধানে সমীক্ষার জন্য এমন পদ্ধতি আদৌ কতদূর কার্যকরী সেই নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতেই পারেন, কিন্তু পিকেটির সমীক্ষালব্ধ ফলাফল এতই চমকপ্রদ যে তার চোটে কেউই আর মুখ খুলছেন না।
স্বাধীন ভারতের অর্থনীতি (২য় পর্ব)
নয়া-ফ্যাসিবাদকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হলে তার পিছনের কারণটিকেও নির্মূল করে দিতে হয়। নয়া-ফ্যাসিবাদের ভিত হল নয়া-উদারবাদ জনিত সংকটের পরিস্থিতি। এই কাজ সহজ নয়, নয়া-ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করার লক্ষ্যে সফল হতে দেশের শ্রমজীবী জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপকতম ঐক্য নির্মাণ করতে হবে।
মুদ্রা-দোষ!
মোদী সরকার যতই এহেন সমস্যার ব্যখ্যায় অর্থনীতির তত্ত্বকথা আওড়াক না কেন হ্যামলেটের দুঃস্বপ্নের মতোই বারে বারে যার প্রসঙ্গ ফিরে আসবে তাকে বলে রাজনৈতিক-অর্থনীতি। অবশ্য এই বিষয়ে মোদী সরকারের অবস্থান স্পষ্ট- তারা নিজেদের নাক কেটেও ডলারের প্রমোদ ভ্রমণ আটকাতে চান না।
কোভিড প্যাকেজ ও তার বিপদ
জো বাইডেনের আর্থিক প্যাকেজকে উন্নত ধনতান্ত্রিক দেশে বসবাসকারী বহু বামপন্থী সমর্থন জানিয়েছেন, তৃতীয় বিশ্ব এবং সেখানকার জনসাধারনের উপরে এই প্যাকেজ নীতির ফলে কি দুর্দশা নেমে আসতে পারে সেই নিয়ে এইসব বামপন্থীদের আরও একটু সংবেদনশীল হওয়া উচিত ছিল
পেট্রোপন্যে আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি জানালো পলিট ব্যুরো
দেশের কতিপয় ধনী এবং নিজেদের পছন্দের তালিকায় থাকা ধান্দাবাজদের মুনাফার স্বার্থে মোদী সরকার যেভাবে করছাড়ের পুরস্কার দিয়েছে সেই ক্ষতি মিটিয়ে নিতেই দেশের জনগণের উপরে করের বোঝা ক্রমশ বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যেই অর্থনৈতিক মন্দা এবং মহামারীর দ্বিবিধ প্রকোপে জনসাধারনের জীবন জীবিকা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে, তার উপরে সরকার বাড়তি করের বোঝা চাপিয়ে দিচ্ছে।
জো বাইডেন করোনা মোকাবিলায় যা করেছেন
সংকটের সময় কেন্দ্রীয় সরকার নির্লজ্জের ন্যায় শুধু যে নিজের ব্যায়বরাদ্দ কমিয়েছে তাই নয়, জিএসটি বাবদ ক্ষতিপূরণের যে অর্থ রাজ্য সরকারগুলির ন্যায্য পাওনা ছিল তাকেও বকেয়া রেখে দিয়েছে। অত্যন্ত লজ্জার হলেও এটাই সত্য যে আজ সারা পৃথিবীতে ভারতের অবস্থান সেইসব দেশের সাথে যারা মহামারী চলাকালীন জনকল্যানে নিজেদের ব্যায়বরাদ্দ কমিয়ে দিয়েছে। কেবলমাত্র একটি প্রেক্ষিত বিচার করলেই নরেন্দ্র মোদীর তুলনায় জো বাইডেনের অবস্থানগত ফারাক স্পষ্ট হয়ে যায়।
আনলক-১ ভারতের শহরে কর্মসংস্থানের হালহকিকত
চার দফার লকডাউন পেরিয়ে আমরা এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ভাষায় আনলক-১ পর্যায়ে আছি। কিন্তু বাস্তবে করোনা সঙ্কট আরো জাঁকিয়ে বসেছে দেশ
কাজ হারাতে পারেন ১৩.৫ কোটি, কেন্দ্রকে সতর্ক করলেন রঘুরাম রাজন
লকডাউন পরবর্তী অর্থনীতি কিভাবে চলবে, কোন পথে মোকাবিলা করা হবে আসন্ন অর্থনৈতিক মন্দা, তার জন্য এখনই পরিকল্পনা নিক কেন্দ্র, মন্তব্য