১৯৫৯ সালের ৩১ আগস্ট শহীদ মিনার ময়দানে তিন লক্ষাধিক মানুষ জমায়েত হয়েছিল খাদ্যমন্ত্রী প্রফুল্ল চন্দ্র সেনের অপসারণ এবং খাদ্যের দাবিতে। পুলিশ মিছিলের ওপর গুলি চালায়। এই খাদ্য আন্দোলনে ৮০ জন শহীদ হন, নিখোঁজ হন অন্তত ২০০ মানুষ।
![Food Move 1](http://i0.wp.com/cpimwb.org.in/wp-content/uploads/2020/08/WhatsApp-Image-2020-08-30-at-10.58.53-PM-820x510.jpeg)
১৯৫৯ সালের ৩১ আগস্ট শহীদ মিনার ময়দানে তিন লক্ষাধিক মানুষ জমায়েত হয়েছিল খাদ্যমন্ত্রী প্রফুল্ল চন্দ্র সেনের অপসারণ এবং খাদ্যের দাবিতে। পুলিশ মিছিলের ওপর গুলি চালায়। এই খাদ্য আন্দোলনে ৮০ জন শহীদ হন, নিখোঁজ হন অন্তত ২০০ মানুষ।
আজকের প্রজন্মের কর্মীরা ইতিহাসের শিক্ষা গ্রহণ করেই আগামীর সংগ্রাম গড়ে তুলতে পার্টির কাজে সক্রিয় হবেন, এই শপথেই পালিত হোক আজকের কর্মসূচি।
খাদ্য আন্দোলন আমাদের রাজ্যে এবং দেশে মানুষের লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য নজীর। নিজেদের অধিকারের ন্যায্য দাবীসহ শাসকের সামনাসামনি হলে খেটেখাওয়া-মেহনতি মানুষের বিরুদ্ধে শাসকের আসল চেহারাটা বেরিয়ে আসে – তখন সেই লড়াই দাবী মেটানোর স্তর অতিক্রম করে সংগ্রামী মানুষের চেতনাকে এক নতুন স্তরে পৌঁছে দেয়। ঐতিহাসিক খাদ্য আন্দোলনকে এই আলোকেই দেখতে হবে, বিচার করতে হবে।
পঞ্চাশের দশকের শেষভাগে সারা রাজ্য চলছিল তীব্র খাদ্য সংকট। তার ওপর মূল্যবৃদ্ধির দাপট। সরকারি সংগ্রহব্যবস্থা ছিল না, ছিল না রেশন
১৯৪৭ সালে দেশভাগের মধ্য দিয়ে দেশ স্বাধীন হবার পর কেন্দ্রে ও রাজ্যে যাদের হাতে শাসনভার আসে দেশী-বিদেশী পুঁজিপতি ও গ্রামীণ