একপক্ষে রয়েছে তারা যাদের মনে হয় মাও মানেই পিঠে রাইফেল বেঁধে যুদ্ধ, আরেকপক্ষ তাকে এশিয়া মহাদেশের ডিক্টেটর বানিয়েই ছাড়বে বলে পণ করেছে। এরা উভয়েই একে অন্যকে যুক্তি সরবরাহ করে চলে।

একপক্ষে রয়েছে তারা যাদের মনে হয় মাও মানেই পিঠে রাইফেল বেঁধে যুদ্ধ, আরেকপক্ষ তাকে এশিয়া মহাদেশের ডিক্টেটর বানিয়েই ছাড়বে বলে পণ করেছে। এরা উভয়েই একে অন্যকে যুক্তি সরবরাহ করে চলে।
চীনের বিপ্লবের নেতা হিসাবে কমরেড মাও সে তুঙ বহু গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ পুস্তক রচনা করেছেন। এই রচনাগুলিকে মার্কসবাদ-লেনিনবাদের তত্ত্বের আলোকে সামগ্রিকভাবে মূল্যায়ন করতে হবে। কেবলমাত্র উদ্ধৃতির উপর নির্ভর না করে মাও সে তুঙ-র রচনাবলীর শিক্ষণীয় বিষয়গুলি আমাদের গ্রহণ করতে হবে।
দ্বিতীয় পার্টি কংগ্রেসের আগে RSDLP কে সংগঠিত করার ক্ষেত্রে ইস্ক্রার ভূমিকা অস্বীকার করা যায় না।
যে স্বপ্ন তিনি বুনে দিয়ে গেছেন তার প্রত্যেকটি সুত্র ততটাই সমর্থ যেমনটা কমিউনিস্ট ইস্তাহারে পুঁজিবাদের পতন এবং সমাজতন্তের উত্থান বলে ঘোষণা করা হয়েছে। কেতাবি মেধার যুক্তিবোধে স্তালিনের সবটা মেপে নেবার সামর্থ্য নেই – সমাজতন্ত্র আসলে অসম্ভবকে সম্ভব করে তোলার বিজ্ঞান।
আমাদের লক্ষ্য, এমন এক ধরণের মানুষ তৈরি করা, যে হবে সহনাগরিকদের সত্যিকারের সহকর্মী।
আমাদের দেশে এই সংগ্রাম একইসঙ্গে শ্রেণি-সংগ্রাম এবং সামাজিক নিপীড়নের বিরুদ্ধে সংগ্রাম।
গোয়েন্দা পুলিশ বাংলায় বলশেভিক অন্তর্ঘাতের জনক হিসেবে লেনিনকে অভিযুক্ত করে দাবী করেন তিনি নাকি নকল টাকা ছাপিয়ে এই অঞ্চলের স্থানীয় অর্থনীতি ধসিয়ে দেবার পরিকল্পনা নিয়েছেন।
মানবজাতিকে মুক্ত করতে হলে সমাজতন্ত্রই একমাত্র রাস্তা
হাজার চেষ্টা করেও বিপ্লবের অবদানকে কেউ মুছে ফেলতে পারবে না।
বিজয়ী বিপ্লব এবং আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিতে তার ভূমিকার দৌলতে সমাজতন্ত্র এবং জাতীয় মুক্তি সংগ্রামের স্বপক্ষে শক্তির ভারসাম্যের পরিবর্তন ঘটেছে, তাই সাম্রাজ্যবাদের গতি রুদ্ধ হয়েছে।