“আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে এবং তার সকল নাগরিকই যাতে সামাজিক, অর্থনৈতিক
![](http://i0.wp.com/cpimwb.org.in/wp-content/uploads/2024/01/IMG-20240125-WA0007-820x510.jpg)
“আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে এবং তার সকল নাগরিকই যাতে সামাজিক, অর্থনৈতিক
২৬ জানুয়ারী ২০২৪ (শুক্রবার) ভারতের সংবিধান ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তির সংগ্রামের ফসল। স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃবৃন্দ দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা করেছিলেন যে এদেশের
ভারতীয় সংবিধানের মুখবন্ধ অর্থাৎ প্রস্তাবনার অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যার রূপ দিয়েছিলেন স্বয়ং জহরলাল নেহেরু। এই প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে ভারত একটি সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র হিসেবে গড়ে উঠবে।
হিন্দু রাষ্ট্রের ধারণা সংবিধান বিরোধী এবং সংবিধানের মূল ভাবনার পরিপন্থী।
২৬ জানুয়ারি ২০২২ ( বুধবার) “ধর্মীয় বিদ্বেষ ও ঘৃণা ছড়ানোর অপরাধে পুরীর শংকরাচার্যের বিরুদ্ধে অবিলম্বে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হোক। সাধুবেশে