সব অংশের মানুষ সুস্থ স্বাভাবিক জীবন চান, কোনো বিভেদের রাজনীতি তাঁরা চান না।

সব অংশের মানুষ সুস্থ স্বাভাবিক জীবন চান, কোনো বিভেদের রাজনীতি তাঁরা চান না।
সুদীপ দত্ত ভোট আসছে, লোকসভা ভোট। টিভির পর্দা থেকে মেট্রো রেলের দেওয়ালে, সকালের খবরের কাগজ থেকে রাস্তার হোর্ডিং-এ অনবরত ঝলসে
মানবেশ চৌধুরি দেশের বড় বুর্জোয়ারা এবং তার চৌকিদার মোদি-শাহের সরকার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সাম্রাজ্যবাদ বিজেপকে সর্বাত্মক সমর্থন দিচ্ছে।সর্বোপরি এই সরকারের
বিজেপি ও তৃণমূলকে পরাস্ত করাই এই নির্বাচনে এ রাজ্যে অন্যতম কর্তব্য।
রাজ্য সরকার আসলে নিজের সাধ্যানুযায়ী ফাটকাবাজির রসদ জুগিয়ে চলেছে। সেই ফাটকাবাজি হল আন্তর্জাতিক লগ্নী পূঁজির প্রেসক্রিপশন। জনগণের জীবন-যন্ত্রণা বাড়িয়ে চলা নয়া-উদারবাদ নামের নরখাদক ব্যবস্থাটাকে বিজেপি কিংবা তৃণমূল কংগ্রেস প্রত্যেকেই নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী রসদ যুগিয়ে চলেছে এটুকুই আসল কথা।
নয়া-উদারবাদের জাল কেটে বেরোতে না পারলে এহেন সংকট থেকে মুক্তির কোন সুযোগই নেই, সুতরাং প্রাথমিক কর্তব্য হল এদেশে নয়া-উদারবাদের কোলের সন্তান বিজেপি’কে রাজনৈতিক ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা। আজকের ভারতে বাঁচার জন্য জনগণের অন্য কোন পথ অবশিষ্ট নেই।
মোদির এই বল্গাহীন নেতৃত্বে রাশ টানতেই তারা নিজেদের কাছে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য বলে মনে হওয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি তাদের যাবতীয় সমর্থন উজাড় করে দিয়েছে। আরএসএস খুব ভালভাবেই জানে, মমতার নিজের প্রয়োজনে নিরিখেই কখনোই কোনো অবস্থাতেই সংঘের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে না। সংঘের নিয়ন্ত্রণ ব্যতিরেকে মোদির মতো এককভাবে আরএসএস কে অস্বীকার করে মমতা নিজের আধিপত্যকে মেলে ধরবেন না।
অপরিকল্পিত লকডাউনে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল অর্থনীতির চাকা। মে মাসের প্রথম সপ্তাহে দেশে বেকারত্বের হার ছিল ২৭.১ শতাংশ কাজ হারিয়েছিল অন্তত