একটা কালো দিন ও তারপরলেনিনের জন্ম ১৮৭০ সালের ২২ এপ্রিল। মৃত্যু ১৯২৪ সালের ২১ জানুয়ারি। ৫৪ বছর বয়সও অতিক্রান্ত হয়নি

একটা কালো দিন ও তারপরলেনিনের জন্ম ১৮৭০ সালের ২২ এপ্রিল। মৃত্যু ১৯২৪ সালের ২১ জানুয়ারি। ৫৪ বছর বয়সও অতিক্রান্ত হয়নি
মাত্র ৫৪ বছরের সংক্ষিপ্ত জীবনকাল ছিল ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিনের। তার মধ্যেই তিনি বিশ্বব্যাপী প্রলেতারীয় বিপ্লবকে এগিয়ে নিয়ে যেতে স্থায়ী ছাপ
এইবার কি কি ভুল হয়েছে, আর তা থেকে শিক্ষা নিয়ে পরের বার কি কি করতে হবে।
সারা পৃথিবীর সামনে কমিউনিস্ট ইশতেহার আহ্বান রেখেছিল দুনিয়ার মজদুর এক হও, আমাদের প্রাথমিক কর্তব্য ভারতে সেই লক্ষ্যে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, এই কাজে বাধা অনেক – রাশিয়ার বাস্তবতায় সেইসব বাধা পেরোতে যোসেফ স্তালিন সফল হয়েছিলেন। নিপীড়নের কৌশলসমূহের মতোই নিপীড়িত মানুষও শুরু থেকে শেষ অবধি আন্তর্জাতিক (তথাকথিত বিশ্বায়নের অনেক আগে থেকেই), এই কারনেই তার থেকে আমাদের শিখতে হয়।
নায়করা ইতিহাস সৃষ্টি করেন না, ইতিহাস নিজের গতিপথে নায়ক বেছে নেয় – স্তালিনের বক্তব্য জনগণই আসল শক্তি যার সামনে কখনো কোন ক্ষমতাবান টিকে থাকতে পারেন না, এমন কোন সেনাবাহিনী নেই যা অজেয় থাকতে পারে। ইতিহাসের শিক্ষা এই যে মানুষ ভুল করেন আবার সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ইতিহাস নির্মাণও করতে পারেন – সাময়িক বিপর্যয়ে কমিউনিস্টদের হতোদ্যম হলে চলে না, জনগনের সাথে থেকেই তাদের উন্নতির জন্য সক্রিয় হতে হয়। সেই সক্রিয়তা আজ সবাইকে একজায়গায় চাইছে যারা মুক্তির অগ্নিপথে চলতে সক্ষম – আমরা সময়ের দাবী মেনে কতদূর এগোতে পারি আজকের কর্মসূচি সেটাই।
‘না এলে মজুরটির পরিবার অনাহারে থাকত’’!
আমাদের দেশে এই সংগ্রাম একইসঙ্গে শ্রেণি-সংগ্রাম এবং সামাজিক নিপীড়নের বিরুদ্ধে সংগ্রাম।
৭ই নভেম্বর-নভেম্বর বিপ্লব দিবসের এবছর ১০৬তম বার্ষিকী। কমিউনিস্ট বিরোধীরা ক্লান্তিহীনভাবে প্রশ্ন করে যায়,সোভিয়েত ইউনিয়ন আজ নেই তাহলে কেন ইতিহাসে পরিণত
১৯১৭ সালের ৭ই নভেম্বর রাশিয়ার বিপ্লব। ১০৬ বছর আগের বিপ্লবের ঘটনা নিয়ে আমরা আলোচনা করতে চাইছি কেন;
ঠিক কে লিখেছিল বলা মুশকিল। কিন্তু এই বাংলার কথা, শ্রমজীবী, গ্রামীণ সমাজের কথা বারংবার উঠে এসেছে প্রথম আন্তর্জাতিক ও মার্কসের কথায়।