একজন কমিউনিস্ট হিসাবে ,জীবনের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত মানবজাতির সেবায় নিয়োজিত থাকার জন্য আমি অঙ্গীকারবদ্ধ। আমি খুশি যে এখন এমনকি মৃত্যুর পরেও আমি এই সেবা করতে পারবো।

একজন কমিউনিস্ট হিসাবে ,জীবনের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত মানবজাতির সেবায় নিয়োজিত থাকার জন্য আমি অঙ্গীকারবদ্ধ। আমি খুশি যে এখন এমনকি মৃত্যুর পরেও আমি এই সেবা করতে পারবো।
একজন সত্যিকারের জননেতা
পৃথিবীর সমস্ত বিপ্লবী দেশগুলিকে যে সকল ব্যক্তিত্ব অনুপ্রাণিত করতে পেরেছেন, কমরেড মাও সে তুঙ তাঁদের অন্যতম।
ধর্ম এবং রাজনীতিকে কখনও মেশাবেন না।
মানুষের কাছেই আমাদের বারে বারে যেতে হবে।
প্রতিকূলতার মধ্যেই জ্যোতি বসুর সেরাটা বেরিয়ে এসেছিল।
চীনের বিপ্লবের নেতা হিসাবে কমরেড মাও সে তুঙ বহু গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ পুস্তক রচনা করেছেন। এই রচনাগুলিকে মার্কসবাদ-লেনিনবাদের তত্ত্বের আলোকে সামগ্রিকভাবে মূল্যায়ন করতে হবে। কেবলমাত্র উদ্ধৃতির উপর নির্ভর না করে মাও সে তুঙ-র রচনাবলীর শিক্ষণীয় বিষয়গুলি আমাদের গ্রহণ করতে হবে।
কাদের অথবা কাকে সমর্থন দেওয়া হচ্ছে এই প্রশ্নের চাইতে বেশি গুরুত্বপুর্ন হল সমর্থনের প্রেক্ষিত, সময়ের দাবীকে চিনে নেওয়া এবং সেই অনুযায়ী সঠিক সিধান্ত কার্যকর করা। কমরেড জ্যোতি বসু এই রণকৌশল আমাদের সামনে ব্যখ্যা করেছেন, তাকে প্রয়োগ করে অতীতে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির মোকাবিলা করেছেন।
১৯৪৩ সালে তৎকালীন বাংলায় দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। কমিউনিস্ট পার্টি নিজের সমস্ত শক্তি একত্রিত করে মানুষকে বাঁচানোর কাজে নামে – সংগ্রামের ইতিহাসে সেও এক অনন্য নজীর। মানুষের দুর্দশা এবং সরকারের অপদার্থতা সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করার উদ্দেশ্যে একটি ছোট পুস্তিকা (হ্যান্ডবুক) প্রকাশিত হয়, শিরোনাম ছিল ‘দ্য ম্যান মেড ফ্যামিন’।ইংরেজিতে সেই লেখা ছিল জ্যোতি বসুরই।