সারা দুনিয়ার একচেটিয়া শাসনের সাথেও যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হবে।

সারা দুনিয়ার একচেটিয়া শাসনের সাথেও যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হবে।
বস্তুবাদের বুনিয়াদ হল বাস্তবজগত
যুদ্ধের অবসানের সাথেই মানবসমাজ এক নতুন পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে।
মার্কসবাদ-লেনিনবাদের ধ্রুপদী জ্ঞানতত্ত্ব চর্চা।
একপক্ষে রয়েছে তারা যাদের মনে হয় মাও মানেই পিঠে রাইফেল বেঁধে যুদ্ধ, আরেকপক্ষ তাকে এশিয়া মহাদেশের ডিক্টেটর বানিয়েই ছাড়বে বলে পণ করেছে। এরা উভয়েই একে অন্যকে যুক্তি সরবরাহ করে চলে।
লেনিনের শিক্ষার সফল প্রয়োগই আমাদের কাজ।
আমাদের দেশে ‘হিন্দুত্ববাদ’ তার জন্মলগ্ন থেকে দার্শনিকভাবে এই ‘পবিত্রতার’ ধারণাকে সমাজের মধ্যে লালন করেছে। লেনিন সরোকিনের মত বুদ্ধিজীবিদের আখ্যায়িত করছেন, “আধুনিক শিক্ষিত সামন্তবাদী” হিসেবে। আমরাও খেয়াল করলেই চারপাশে এরকম অসংখ্য আধুনিক শিক্ষিত সামন্তবাদীদের দেখতে পাব। তাই লেনিনের শেষ কথাটা হচ্ছে এরকম , মার্কসবাদের বা জঙ্গী বস্তবাদের পক্ষের লড়াইয়ের অবশ্য কর্তব্য হল “আধুনিক শিক্ষিত সামন্তবাদীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা”।
দৈনন্দিন অন্যান্য কাজের মধ্যেই সময় বার করে নিয়ম মেনেই (আত্মনির্ধারিত শৃঙ্খলার প্রয়োগ করেই) প্রয়োজনীয় যে সব বই আমাদের সবার বারে বারে পড়া উচিত ‘অ্যান্টি ড্যুরিং’- থাকুক সেই তালিকার উপরের দিকেই