সময়ের অনিবার্যতায় গড়ে ওঠা অগ্নিশুদ্ধ এক বিপ্লবী! হ্যাঁ, চে গেভারা’কে দুনিয়ার তাবড় বড়লোকের দল ভয় পেয়ে এসেছে, ঠিক এই একটা কারণে। এই কারণেই আজকের সাম্রাজ্যবাদ চে’র নামের থেকে মুছে দিতে চেয়েছে “বিপ্লবী” ট্যাগ! আগুনের খোঁজে বন্ধুর বাইকে গোটা লাতিন আমেরিকা চষে বেড়ানো চে গেভারা শুধু প্রকৃতি দেখতে চায়নি, শুধু পাহাড়, নদী, সমুদ্রের গভীরতা মাপতে চায়নি, চেয়েছে সেই গভীরতার মধ্যের মানুষের ব্যপ্তিকে খুঁজে নিতে। খুঁজেছে প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সম্পর্কযুক্ত হওয়ার এক একটা স্তর।
Tag: CubanRevolution
Cubans Treat Man Who Killed Che
চে’র হত্যাকারীর দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দিলেন কিউবার চিকিৎসকরা। কিউবার সরকারি সংবাদ মাধ্যমের খবর, ১৯৬৭ সালে যিনি বিপ্লবী নেতা চে’কে হত্যা করেছিলেন, বলিভিয়াতে কর্মরত চিকিৎসকরা তাঁর দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দিয়েছেন।
Fidel Castro & Struggle For Socialism: A Retrospect
সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর কিউবার সামনে উপস্থিত হয় চ্যালেঞ্জের সময়।সোভিয়েত থেকে আসা বিপুল পরিমাণ অনুদান বন্ধ হয়ে পথ চলা হয়ে ওঠে বিপদসঙ্কুল। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে ব্যয় কমাতে বাধ্য হয় সরকার। তথাপি মাথা নীচু করেননি কাস্ত্রো। এখানেই কার্যকরী হয় তার দীর্ঘদিন ধরে মানুষের মধ্যে বপন করে আসা বিপ্লবের বীজ।
কিউবার নারী মুক্তি – বিপ্লবের মধ্যে বিপ্লব…
২১ জানুয়ারী ২০২৩ ঘুম নেই চোখে আজওসবুজ পাতা,স্রোতস্বিনী জাগো…………..জাগো। বরাহনগর ISI, যাদবপুর, উত্তরপাড়া হয়ে কলেজ স্ট্রিটে আজ দুপুর ২:০০টায় আসবেন,
Celebration Of Revolution: A Report
বইয়ের পাতায় ছোট্ট অলিভারের দুঃখ সম্পর্কে পড়ে, অনুভব করে এদেশের শৈশব বালিশে মুখ গুঁজে কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে যাওয়া স্বপ্নে যবে থেকে নিজেকে অলিভারের বন্ধু করে তুলেছে- আসল বিশ্বায়ন ঘটেছিল তখনই।
কিউবা- এক অনন্য সমাজতান্ত্রিক নির্মাণ…
১৯ জানুয়ারি, ২০২৩ অব্যাহত মৃত্যুমিছিলে ক্রমশ মানবশূন্য হতে চলেছে ইতালির তুরিণ। মারণ করোনার দাপটের থেকে সভ্যতা টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে মুখ
দ্য ব্যানার অব হিউম্যান ডিগনিটি’
১৮ জানুয়ারী ২০২৩ সম্ভ্রমের দূরত্ব হেলায় ঠেলে সরিয়ে তাঁকে অনায়াসে জড়িয়ে ধরা যায়। কারন — ভালোবাসা বিপ্লবীর অর্দ্ধেক স্থপতি।তাঁর উপস্থিতিতে
To My Children
তোমাদের বাবা এমন একজন মানুষ ছিলেন, যিনি তার মন যা চেয়েছে সেইমতো কাজ করেছিলেন। যিনি তার বিশ্বাসের প্রতি ছিলেন সম্পূর্ণ অবিচল। একজন ভালো বিপ্লবী হয়ে ওঠো। কৌশল আয়ত্ত করতে কঠোর অধ্যয়ন করো, যা তোমাদেরকে প্রকৃতির উপর নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা দেয়।
To Hilda
আমি এখন তোমাকে চিঠি লিখছি, যদিও তুমি এই চিঠিটি অনেক পরে পাবে, অনেক পরে। কিন্তু আমি তোমাকে জানাতে চাই যে আমি তোমার কথাই ভাবছি। আশাকরি তুমি একটি খুব শুভ জন্মদিন কাটাচ্ছো। তুমি এখন প্রায় একজন পূর্ণ নারী। যেভাবে ছোটদের লিখি সেভাবে তোমাকে লিখতে পারি না।
We were just a normal family!
আমরা কখনও কোনো বিশেষ সুবিধা পাই সেটা আমার বাবা পছন্দ করতেন না। মা’ও সেই পথ অনুসরণ করেছিলেন। চার শিশু সন্তান নিয়ে মা বিধবা হওয়ার ফলে বাবার বন্ধুরা সাহায্য করতে চেয়েছিলেন। বাবার মতো স্নেহ তাঁরা দেখাতে না পারলেও বিভিন্ন জিনিস দিয়ে সাহায্য করতে চেয়েছিলেন। তবে মা তাদের সে কাজ করতে দেন নি। তিনি আমাদের বলেছিলেন- ‘সবসময় নিজের পা মাটিতে শক্ত করে রাখবে, যা নিজেরা আয় করো নি তা যেতে দাও।’ এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা ছিল।