প্রকৃত বিচারে দরিদ্র অথবা নিঃস্ব নয় এমন অংশকেও সংরক্ষণের সুবিধা নেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে দরিদ্রতমদের বিরুদ্ধে বঞ্চনা ঘটে যাচ্ছে। আর্থিকভাবে দুর্বলতর অংশের সংরক্ষণের ক্ষেত্রে এই প্রশ্ন বিবেচনায় রাখতে বাধ্য সরকার।

প্রকৃত বিচারে দরিদ্র অথবা নিঃস্ব নয় এমন অংশকেও সংরক্ষণের সুবিধা নেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে দরিদ্রতমদের বিরুদ্ধে বঞ্চনা ঘটে যাচ্ছে। আর্থিকভাবে দুর্বলতর অংশের সংরক্ষণের ক্ষেত্রে এই প্রশ্ন বিবেচনায় রাখতে বাধ্য সরকার।
দৈনন্দিন অন্যান্য কাজের মধ্যেই সময় বার করে নিয়ম মেনেই (আত্মনির্ধারিত শৃঙ্খলার প্রয়োগ করেই) প্রয়োজনীয় যে সব বই আমাদের সবার বারে বারে পড়া উচিত ‘অ্যান্টি ড্যুরিং’- থাকুক সেই তালিকার উপরের দিকেই
২০২২ সালের ২৮ আগস্ট শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তিনি রাজ্য সম্পাদকের পদ থেকে সরে যান, সেই দায়িত্বে কমরেড এম ভি গোবিন্দন নির্বাচিত হন।
ব্যাক্তিগতভাবে বামপন্থার প্রতি শ্রদ্ধাশীল এমন কারোর এই পুরস্কার গ্রহণ সম্পর্কে পার্টির কতটুকুই বা বলার থাকে? কিন্তু বামপন্থী পার্টির নেতৃস্থানীয়রা এমনসব পুরস্কারের আমন্ত্রণ অস্বীকার করবেন এমনটাই স্বাভাবিক।
কমিউনিস্ট পার্টির কাজে কমরেডদের সামনে এমন কিছু নির্দিষ্ট মুহূর্ত আসে যখন ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করতে হয়। আমাদের দেশে দু’বার পার্টি ভেঙেছে, প্রথমবার সেই লড়াই ছিল সময়োপযোগী করার নামে কমিউনিস্ট পার্টিকে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির লেজুড়ে পরিণত করার বিরুদ্ধে সংগ্রাম। পরেরবার জনগণের শক্তিতে আস্থা হারিয়ে নিজেরাই বিদ্রোহে ফেটে পড়ার সংকীর্ণতায় পা জড়িয়ে ফেলেন কিছুজন। কমিউনিস্ট পার্টির কাজে এই ঘটনা নতুন কিছু না। লেনিনকেও এই সমস্যার সমাধান করেই এগোতে হয়েছিল, মাও সে তুং কেও।
আগস্ট ১-১৫, ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকী পালন, সমস্ত পার্টি অফিসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং সংবিধানের প্রস্তাবনার শপথ গ্রহণের মাধ্যমে এই কর্মসূচির সমাপ্তি।স্বাধীনতা সংগ্রামে কমিউনিস্টদের গৌরবময় ভূমিকা, গণতন্ত্র রক্ষা, গণতান্ত্রিক অধিকার, নাগরিক স্বাধীনতা এবং ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাংবিধানিক মূল্যবোধকে তুলে ধরে প্রচারাভিযান।
, জিএসটি হার বৃদ্ধির বিষয়ে সবচেয়ে ঘৃণ্য ব্যাপার হল এই সিদ্ধান্তের সময়। দেশ এখন মূদ্রাস্ফীতির তীব্র সংকটের মুখে। খুচরো মূদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের উপরে। পাইকারি মূল্য সূচক ১৫শতাংশ বেড়েছে।
এই প্রয়োগের সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী ছিল টেকসই পণ্যগুলির সাথে যুক্তরা যাদের বিদ্যমান করের বোঝা ৩০ থেকে ৪৫ শতাংশের মধ্যে ছিল।তাদের কর হ্রাস করে অভিন্ন ২৮% শতাংশ করা হয়েছিল যা জিএসটি-এর অধীনে সর্বোচ্চ করের হার হিসাবে নির্ধারিত হয়েছিল।
মোদি সরকার পরিকল্পিতভাবে সংসদের অবমূল্যায়ন করছে এবং বিরোধীদের কণ্ঠস্বরকে স্তব্ধ করছে। জনমতকে একত্রিত করে গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম শুরু করে এর প্রতিরোধ করতে হবে।
মোদি সরকারের দাবি যে এই মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে কোনও বিরোধিতা করা হয়নি একথা স্পষ্টতই অসত্য।খোদ কেরালার মুখ্যমন্ত্রী রাজ্য সরকারের তীব্র আপত্তি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছেন এবং তাকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যে রাজ্যের অর্থমন্ত্রী ২০২১ সালের নভেম্বরের প্রথম দিকে এই প্রস্তাবগুলির বিরুদ্ধে তাদের আপত্তির কথা জানিয়েছিলেন যখন সেগুলি প্রথম উত্থাপিত হয়েছিল।