রাজ্যব্যাপী আন্দোলনের আহবান।

রাজ্যব্যাপী আন্দোলনের আহবান।
কার লাভ, কাদের লাভ?
ধর্ম এবং রাজনীতিকে কখনও মেশাবেন না।
প্রতিকূলতার মধ্যেই জ্যোতি বসুর সেরাটা বেরিয়ে এসেছিল।
সাধারণ মানুষ ভয়কে জয় করেই ভোট দেবেন।
আমরা কোনও প্ররোচনা, কোনও গুজবে পা দেবো না।
একটি মিথ্যাকে সত্য হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে সঙ্ঘ পরিবার এবং বিজেপি হিটলার, গোয়েবেলসকে প্রথম থেকে অনুসরণ করে আসছে। যেমন তাদের ফ্যাসিবাদী কার্যকলাপকে প্রকাশ্যে সমর্থন করে এসেছে। বহুদিন ধরে বাবরি মসজিদ রাম মন্দিরের উপর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বলে প্রচার করতে করতে একটি পর্যায় এসে রহস্যজনক ভাবে তাকে আইনী বৈধতা দেওয়া হল। যেমন প্রচার করে সমুদ্রগুপ্ত কুতুব মিনার তৈরি করেছিলেন এবং তার আসল নাম বিষ্ণু স্তম্ভ। অথচ সমুদ্র গুপ্তের রাজত্বকাল ছিল ৩২০ থেকে ৩৮০ খ্রিস্টাব্দে। আর কুতুব মিনার তৈরি হয় ১২০খ্রিস্টাব্দে। এই কাজ শেষ করেন ইলতুতমিস।
যে উগ্র সাম্প্রদায়িক প্রচার চালানো হয়েছিল তাকে মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছেন।
ব্যক্তি রাষ্ট্রের জন্য ত্যাগ স্বীকার করে। কিন্তু সেই ব্যক্তির জীবনধারা রাষ্ট্রের নিরিখে গুরুত্ব পায় না। কারন বুর্জোয়া জাতীয়তাবাদে ব্যক্তি ও রাষ্ট্রের পৃথক সত্ত্বা হিসাবে বিবেচনা করা হয়। কাজেই গড়ে তুলতে চাওয়া হিন্দু রাষ্ট্র ব্যক্তির ইচ্ছা অনিচ্ছা নিরপেক্ষ হযে দাঁড়ায়।
, ‘এখন ইতিহাস চর্চার নামে পৌরাণিক নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে।’ যে হিন্দু রক্ষক শক্তি হিন্দুর হৃতগৌরব পুনরুদ্ধারের জন্য অন্যের ঘর ভাঙতে পিছপা হয় না, তারা কি হিসেব রাখেন কতগুলো বৌদ্ধসঙ্ঘ ভেঙেছিল হিন্দু ব্রাহ্মণরা?