বিভিন্ন সময়ে নানাবিধ শারীরিক সমস্যা সত্ত্বেও কমরেড বিজন ধর পার্টির কাজে অক্লান্ত পরিশ্রম চালিয়ে গেছেন। পার্টির লক্ষ্যের প্রতি উচ্চ স্তরের অঙ্গীকারই তার এহেন আচরণের ব্যাখ্যা। ত্রিপুরায় হিংসাত্মক আক্রমণের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে পার্টি যখন সাহসিকতার সাথে লড়াই চালাচ্ছে তখন কমরেড বিজন ধরের এবং গত মাসে তারই সহকর্মী কমরেড গৌতম দাসের মৃত্যু পার্টির জন্য একটি বড় ক্ষতি।