অমর একুশে , বাঙালির এগিয়ে চলার পথ নির্দেশক : রাশেদ খান মেনন…

২১ শে ফেব্রুয়ারি ২০২১ দ্বিতীয় পর্ব ॥ ৮ ॥ইতোমধ্যে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবীটি রাজনৈতিক আন্দোলনের রূপ নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নাজিমুদ্দিনের সাথে

অমর একুশে বাঙালীর এগিয়ে চলার পথ নির্দেশক -রাশেদ খান মেনন

২১ শে ফেব্রুয়ারি ২০২২ প্রথম পর্ব অমর একুশে ফেব্রুয়ারি। বাঙালী জাতীয়তা বোধের অঙ্কুরোদগমের দিন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পূর্ব থেকে বাঙালী জাতীয়তাবাদের

Language, Land ,Nourishment- Subhomoy

ভাষা নিয়ে কোনো কথা উঠলে ফরাসি কথাকার আলফোঁস দোদে (১৮৪০-৯৭)-র সেই গল্পটার কথা কতবার বলেছি আপনমনে। সেই ১৮৭০-৭১ সালের কথা-

Gautam Roy

International Mother Language Day – A Note

সাতের দশকের নানা সঙ্কটকালেও জাতীয় আন্দোলনের নেতৃত্বের একটা বড়ো অংশের শারীরিক উপস্থিতি মানুষকে সঙ্কট থেকে উত্তোরিত হতে অনেকখানি সাহায্য করেছিল।মূল্যবোধের সঙ্কট সেই সময়কালের প্রেক্ষিতে তীব্র হলেও তাকে মোকাবিলার শক্তি মানুষ তার শিকড় থেকেই অর্জন করেছিল। আর বিশ্বায়নের জেরে প্রথম চেষ্টাটাই চলে মানুষকে তার শিকড় থেকে টেনে উপড়ে ফেলবার।শারীরিক এবং মানসিক -দুই ভাবেই মানুষকে উপড়ে ফেলবার যে চেষ্টা তখন শুরু হয়েছিল , সময়ের সঙগে পাল্লা দিয়ে তা আমাদের সমাজ জীবনে দুরারোগ্য কর্কট ব্যাধির মতো ধীরে ধীরে ছড়িয়েছে।ফলে নিজের সাংস্কৃতিক চেতনা, মূল্যবোধ এখন সম্পুর্ণভাবে স্বকীয়তা হারাতে বসেছে।যে রবীন্দ্রনাথের গান একদিন ছিল কথা ও সুরের মেলবন্ধনে মানবমুক্তির একটা খোলা আকাশ, সেই রবীন্দ্রনাথের গান এখন ফিউশন নির্ভর যন্ত্রের যন্ত্রণা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Dr. pabitro sarkar

“To promote the preservation and protection of all languages used by peoples of the world” – A Retrospective

আমাদের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে যে জীবন সংকটের সম্মুখীন হতে হয় তাতে লড়াইয়ের রসদ বাংলাটা ভাল করে জানলে, কম পড়ে না। বরং আমি মনে করি মাতৃভাষায় পাঠ্যক্রমের পুরোটা শেখানোর পাশপাশি ইংরেজিটাও ভালভাবেই শেখান চলতে পারে – তাতে কোনও সমস্যা নেই। আজ প্রযুক্তি যে সুবিধা দিচ্ছে, ব্রিটিশ ভারতে শিক্ষার্থীরা সেই সুবিধা পান নি, তাদের জন্য কোনও হাতে গরম ইংরেজিময় পরিবেশ ছিল না। নীরদ চৌধুরীর মতো মানুষ বাংলা মাধ্যমে পড়াশোনা করেও অসাধারণ ইংরেজী রচনা করেছেন – এমনটা করা যায়। যে কোনও সরকারের সেই চেষ্টাই করা উচিত।