দুপারের গ্রামবাসীকে নিয়ে প্রবল বৃষ্টি ও অন্ধকারে আমাদের কমরেডরা মাল ও নেওড়া নদীর মিলন স্থলের বিস্তীর্ণ নদীবক্ষ তল্লাশি চালালেও কোথাও সকাল আটটা পর্যন্ত প্রশাসনের, পুলিশের বা বিপর্যয় মোকাবিলার কোন টীমের দেখা পায়নি

দুপারের গ্রামবাসীকে নিয়ে প্রবল বৃষ্টি ও অন্ধকারে আমাদের কমরেডরা মাল ও নেওড়া নদীর মিলন স্থলের বিস্তীর্ণ নদীবক্ষ তল্লাশি চালালেও কোথাও সকাল আটটা পর্যন্ত প্রশাসনের, পুলিশের বা বিপর্যয় মোকাবিলার কোন টীমের দেখা পায়নি
লক্ষ লক্ষ কৃষকজনতার গৌরবময় সশস্ত্র সংগ্রামকে মর্যাদা দিতে এবং সেই লড়াইতে অসংখ্য শহীদের স্মৃতিতে উৎসর্গীকৃত দিবস হিসাবেই সিপিআই(এম) নিজামের আত্মসমর্পণের দিনটিকে পালন করবে
১৯৯১ সালে প্রণীত বিধানটির লক্ষ্য ও অবস্থানের গুরুত্ব মাথায় রেখেই কঠোরভাবে এই আইন প্রয়োগের জন্য নিজেদের সোচ্চার সমর্থনকেই পুনর্ব্যক্ত করছে সিপিআই(এম)।
শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের উপর নৃশংস পুলিশী হামলার নিন্দা করছে সিপিআই(এম)’র পলিট ব্যুরো৷
সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত কমিটি জানিয়েছে যে সরকার কোনভাবেই “সহযোগীতা করছে না”। এই মনোভাব গ্রহণযোগ্য নয়।
গুজরাট সরকারের এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা করছে বামফ্রন্ট এবং অবিলম্বে আসামিদের মুক্তি বাতিল করে কারাদণ্ড বহাল রাখার দাবী জানাচ্ছে।
আগস্ট ১-১৫, ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকী পালন, সমস্ত পার্টি অফিসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং সংবিধানের প্রস্তাবনার শপথ গ্রহণের মাধ্যমে এই কর্মসূচির সমাপ্তি।স্বাধীনতা সংগ্রামে কমিউনিস্টদের গৌরবময় ভূমিকা, গণতন্ত্র রক্ষা, গণতান্ত্রিক অধিকার, নাগরিক স্বাধীনতা এবং ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাংবিধানিক মূল্যবোধকে তুলে ধরে প্রচারাভিযান।
মোদি সরকার পরিকল্পিতভাবে সংসদের অবমূল্যায়ন করছে এবং বিরোধীদের কণ্ঠস্বরকে স্তব্ধ করছে। জনমতকে একত্রিত করে গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম শুরু করে এর প্রতিরোধ করতে হবে।
মোদি সরকারের দাবি যে এই মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে কোনও বিরোধিতা করা হয়নি একথা স্পষ্টতই অসত্য।খোদ কেরালার মুখ্যমন্ত্রী রাজ্য সরকারের তীব্র আপত্তি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছেন এবং তাকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যে রাজ্যের অর্থমন্ত্রী ২০২১ সালের নভেম্বরের প্রথম দিকে এই প্রস্তাবগুলির বিরুদ্ধে তাদের আপত্তির কথা জানিয়েছিলেন যখন সেগুলি প্রথম উত্থাপিত হয়েছিল।
সারা দেশে পার্টির সমস্ত ইউনিটই আগামী ১ থেকে ১৫ অগাস্ট ৭৫ তম স্বাধীনতা বর্ষ বিষয়ক কর্মসূচির আয়োজন করবে। দেশের ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক ও সাধারণতান্ত্রিক চরিত্রকে সুরক্ষিত রাখতে, ভারতের সংবিধান এবং নাগরিকদের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক অধিকারসমূহের রক্ষায় জনসাধারণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েই ঐ কর্মসূচি আয়োজিত হবে।