শ্রমজীবীদের ঐক্যবদ্ধ সমাবেশ এলাকার রাজনৈতিক ভারসাম্য বদলে দিতে পারে।

শ্রমজীবীদের ঐক্যবদ্ধ সমাবেশ এলাকার রাজনৈতিক ভারসাম্য বদলে দিতে পারে।
আমাদের পার্টির এই অবস্থান সিপিআই এবং সিপিআই(এমএল)’র থেকে আলাদা।
কয়েকদফা আত্মগোপন পর্ব পেরিয়ে অবশেষে ১৯৪২’র ২৪ এপ্রিল ধরা পড়েন ফুচিক্। জেলে সুতীব্র অত্যাচার সহ্য করেও বেঁচে থাকেন। শেষমেশ ফাঁসি হয় ১৯৪৩ সালের ৮ সেপ্টেম্বর। জার্মান সাম্রাজ্যের পক্ষে চরম বিপজ্জনক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে চরম শাস্তির জন্য দিন গুনতে গুনতে গোপনে লিখে ফেলেন এক রোজনামচা!
আজকের দিনে অতি দক্ষিণপন্থা বর্ণবিদ্বেষী, জাতিবিদ্বেষী, বিদেশী ও শরণার্থীদের প্রতি অসংবেদনশীল কিন্তু আবার একই সাথে নয়া উদারবাদী নীতির বিরোধিতাও করে যদিও নিজেরা ক্ষমতায় এলে সেই নয়া উদারবাদী নীতিই অনুসরণ করে।
পরিস্থিতিকে পরিবর্তন করার জন্য কর্মী নেতৃত্বরা ভূমিকা পালন করেছেন।
মার্কসবাদ সত্য, সেটাই তার শক্তি।
মাতৃভাষা রক্ষার জন্য আন্দোলন ঘটেছে যুগে যুগে, ভিন্ন ভিন্ন দেশে।
আজ তৃতীয় ও শেষ পর্ব।
বিজেপি’র চিহ্ন তখন নেই বিধানসভায়। তারা তখন বিধানসভার বাইরে তৃণমূলের হয়ে প্রচার চালাচ্ছে। তৃণমূল তখন রাজ্যের বিরোধী দল। তৃণমূলের তৎকালীন দলনেতা ছিলেন পঙ্কজ ব্যানার্জি। তিনি সেদিন বিধানসভায় দীর্ঘ বক্তৃতার এক জায়গায় বলেন,‘‘আজ আপনি মুখ্যমন্ত্রী, আপনি রাজনৈতিক সভা করতে যাচ্ছেন, গিয়ে বলছেন— বিরোধীদের মাথাগুলো আমি ভেঙে দেব, বিরোধীদের হাতগুলো আমি দেব।
মোড় ঘোরানোর সম্মেলন হতে চলেছে।