পিছিয়ে পড়া মানুষের স্বার্থহানি আমরা মানবো না।

পিছিয়ে পড়া মানুষের স্বার্থহানি আমরা মানবো না।
দলবদলের রাজনীতির প্রভাবে দুই দলের যোগসাজশ অনেকটাই ধরা পড়েছে।
বাঁকুড়া আবার লাল হয়ে উঠার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
জাগানিয়া উত্থানকে তরঙ্গে রূপদান করাই কাজ।
মুক্তির লড়াই সফল হয়েছিল। যদিও জেনিভা শান্তি সম্মেলনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তখনকার মতো ভিয়েতনামের দক্ষিণ অংশে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির দখলে রয়ে যায়, স্বাধীনতা পায় উত্তর ভিয়েতনাম ।সেই উত্তর ভিয়েতনামের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন হো চি মিন। ১৯৫০ সালে মাও সে তুং’ই সবার প্রথমে ভিয়েতনামকে স্বাধীন দেশের স্বীকৃতি দেন।
মানুষ বদলাতে চান।
সাধারণ মানুষ ভয়কে জয় করেই ভোট দেবেন।
জানকবুল লড়াই করে জয়কে ছিনিয়ে আনার নির্বাচন।
বৃহত্তর সরকারী ব্যয় বরাদ্দই একমাত্র উপায়।
আসানসোল, এই শিল্পাঞ্চলকে এক সময় বলা হত “জার্মানির রূঢ়” । এখন আর কেউ বলে না। শিল্প কারখানার ধোঁয়ায় এই শিল্পাঞ্চলের