প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের শিক্ষাজীবন শুরু হয় তার বাবার তৈরী এম ই স্কুলে,এরপরে তিনি ১৮৭২ সালে কলকাতার হেয়ার স্কুলে ভর্তি হন,কিন্তু রক্ত আমাশায় আক্রান্ত হবার দরুণ তিনি তার গ্রামে ফিরে আসেন ,তার বাবার লাইব্রেরীতে থাকা বই তার অবসর জীবনের সঙ্গী ছিলো |

প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের শিক্ষাজীবন শুরু হয় তার বাবার তৈরী এম ই স্কুলে,এরপরে তিনি ১৮৭২ সালে কলকাতার হেয়ার স্কুলে ভর্তি হন,কিন্তু রক্ত আমাশায় আক্রান্ত হবার দরুণ তিনি তার গ্রামে ফিরে আসেন ,তার বাবার লাইব্রেরীতে থাকা বই তার অবসর জীবনের সঙ্গী ছিলো |
প্রাচীন ভারতেও, প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সূচনা হয় এক ধরনের সহজাত বস্তুবাদ দিয়ে।
July 31, 2024 Leaders of the Communist Party of India (Marxist), Communist Party of India, Revolutionary Socialist Party, All India
এই নতুন ইন্টার্নশিপের নাম এমপ্লয়মেন্ট লিঙ্ক ইন্সেন্টিভ বা কর্মসংস্থানের সঙ্গে যুক্ত উৎসাহ ভাতা। এতে বলা হচ্ছে যে নতুন কর্মীকে প্রথম চার বছরের ইপিএফের মালিকের জমার অর্থ দেবে কেন্দ্র। এটা ইন্টার্নশিপ প্রকল্পের আওতায় হবে। এই ইপিএফ-এর টাকা শিল্প মালিকের কাছে সরসরি পৌছে দেওয়া হবে। আরো একটি প্রকল্পে, নিয়োগকারী অতিরিক্ত যে নতুন নিয়োগ করবে তাতে প্রতি কর্মী পিছু ৩ হাজার টাকা দু’বছর নিয়োগকারীকে ইন্টার্নশিপ ‘ভাতা হিসাবে দেবে কেন্দ্র। প্রতি নতুন কর্মী পিছু নিয়োগকারীর মোট ভর্তুকি মিলবে ৭২ হাজার টাকা।
আজ অগ্নিযুগের মহান বিপ্লবী কল্পনা দত্তের ১১২ তম জন্মদিন, কল্পনা দত্ত মাষ্টারদা সূর্য সেনের অন্যতম সহকর্মী ছিলেন, প্রথমে মাষ্টারদা সূর্য সেনের দলে নারী অন্তর্ভুক্তির বিষয়টিতে কিছু নিষেধাজ্ঞা ছিলো ,কিন্তু বাংলার নারীদের সশস্ত্র বিপ্লবী কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ দেখে মাষ্টারদা সূর্য সেন এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেন | তাঁর বিপ্লবী ভূমিকা দেখে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ তাঁকে অগ্নিকন্যা আখ্যা দিয়েছিলেন |
হেগেল নামে কেউ ছিল এটুকু তারা জানেন না।
ইতিহাসের বস্তুনিষ্ঠ চর্চাকে বাদ রেখে এগোনো যাবে না।
আদালতের সংজ্ঞার ধারা যা পূর্ববর্তী বিধিতে ন্যায় বিচারের আদালত হিসাবে অভিহিত করা হয়েছিল, এখন তাকে কেবল আদালত হিসাবে অভিহিত করা হয়েছে, যদিও এর পরবর্তী অংশে আদালতের সংজ্ঞা বহাল রাখা হয়েছে। যদিও আইনবিধির ভিতরের অংশগুলি ইংরেজিতে রয়েছে, কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিধিগুলির নামকরণ করা হয়েছে সংস্কৃত মিশ্রিত হিন্দিতে, যা অহিন্দিভাষী অংশের মানুষেরা তাদের ওপর হিন্দি চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে আপত্তি জানিয়েছেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে মাদ্রাজ হাইকোর্টের একজন বিচারক বলেছেন যে, তাঁর আদালতে শুধুমাত্র পূর্বের ইংরেজি নামগুলিই ব্যবহার করা হবে।
রেশন ব্যবস্থা দেশে ভেঙে পড়েছে, দেশের ক্ষুধা সূচকের নিরিখে ভারতের অবস্থান মোদী রাজত্বে ক্রমশ নীচের দিকে নেমে গেছে। দেশের মানুষ ভেবেছিলেন বোধহয় এই জোট সরকার এবং মানুষের রায় দেখে রেশন ব্যবস্থায় কিছুটা বরাদ্দ বাড়বে। এই পরিপ্রেক্ষিতে অমানবিক ভাবে খাদ্য এবং গণবন্টন দপ্তরের বরাদ্দ ২,২১,৯২৪.৬৪ কোটি টাকা থেকে কমে এই বছর করা হল ২,১৩,০১৯.৭৫ কোটি টাকা।
ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পাওয়াই বাজারে চাহিদা কমার কারণ।