ড্যুরিং’কে অপদার্থ প্রমাণ করতে নেপোলিয়নের উদাহরণটি কতদূর কার্যকর?

ড্যুরিং’কে অপদার্থ প্রমাণ করতে নেপোলিয়নের উদাহরণটি কতদূর কার্যকর?
কোন সত্যি কথা বলার মত, প্রথমেই আমরা সমস্যায় পড়ি তা বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে। যেমন, সমগ্র বিশ্বের চোখের সামনে একের পর এক দেশে সভ্য জাতিগুলি বর্বরতন্ত্রের খপ্পরে গিয়ে পড়ছে। এর পাশাপাশি, সকলেই জানে এই দেশগুলিতে বর্বরতা বিরোধী মানুষের বিরুদ্ধে ভয়াবহ পদ্ধতিতে চালানো হচ্ছে এক অভ্যন্তরীণ যুদ্ধ, যা যে কোনও মুহূর্তে একটি বিদেশী যুদ্ধে রূপান্তরিত হয়ে আমাদের মহাদেশকেই একটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে দিতে পারে। এই বক্তব্য একটি সত্যি কথা, কিন্তু এ’ছাড়াও তো আরও অনেক সত্যি কথা রয়েছে। যেমন আরামকেদারায় গদি আঁটা থাকে বা বৃষ্টি উপর থেকে নিচে ঝরে। অনেক কবি এই দ্বিতীয় ধরণের সত্যি কথা লিখতেই পছন্দ করেন। ডুবন্ত জাহাজের এক চিত্রশিল্পীর মত তাঁরা চোখ কান বুজে জাহাজের দেওয়ালে নিস্তরঙ্গ জীবনের ‘সত্য’ চিত্র আঁকতেই বেশি আগ্রহী। প্রথম সত্যি কথাটা নিয়ে আমাদের যে ঝঞ্ঝাট, তা নিয়ে মাথা ঘামিয়ে তাঁরা নিদ্রার ব্যাঘাত ঘটান না এবং দ্বিতীয় প্রকার সত্যি কথাগুলির মধ্যে থেকে তাঁরা বিবেক পরিষ্কার রাখেন।
রসায়ন হল পরিমাণগত পরিবর্তন হতে বস্তুর গুণগত পরিবর্তনের বিজ্ঞান।
নাগরিক স্বাধীনতা রয়েছে এমন দেশে কর্মরত লেখকদেরও এই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়।’
ফতোয়া ঝুলিয়ে দিতে চায় ‘রাত মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়।
প্রকৃতি ও মানব সমাজের ইতিহাস থেকেই দ্বন্দ্বের নিয়মসমূহ আহরিত হয়েছে।
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
১৯৪৪ সালে সুকান্ত পার্টিতে সদস্য পদ লাভ করেন এবং পার্টির একজন সক্রিয় কর্মী হয়ে ওঠেন
যখন স্বাধীনতা এল, ক্ষমতা চলে গেল সম্পত্তিবান শ্রেণির কাছে।
পুরোহিতদের হাত থেকে এমনকি দেবতারাও রেহাই পায়নি।