পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন চলছে। আগামীকাল ১৩ই এপ্রিল,২০২১ মঙ্গলবার আকাশবাণীতে সিপিআই(এম)-এর নির্বাচনী ভাষণ সম্প্রচারিত হবে।

পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন চলছে। আগামীকাল ১৩ই এপ্রিল,২০২১ মঙ্গলবার আকাশবাণীতে সিপিআই(এম)-এর নির্বাচনী ভাষণ সম্প্রচারিত হবে।
আদি বনাম নব বিজেপির সংঘাত দেশজুড়ে গৌতম রায় পশ্চিমবঙ্গের চলতি বিধানসভার ভোটে বিজেপি কে নিয়ে গোটা দেশেই একটা চাঞ্চল্য তৈরি
লাশ পড়ছে গণতন্ত্রের শমীক লাহিড়ী একটা নির্বাচন। ৫ জন মৃত। ৪৪ জন প্রার্থী আক্রান্ত। আক্রান্ত সাংবাদিকের সংখ্যা জানা যায়নি। আর
এই অবাঞ্ছনীয় অনুপ্রবেশের ঘটনা সম্পর্কে সপ্তম নৌবহরের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বলা হয়েছে “উপকূলবর্তী এলাকার সুরক্ষা সম্পর্কে ভারতের দাবীসমূহকে বাজিয়ে দেখতেই তারা ইচ্ছাকৃত ভারতের জলসীমা লঙ্ঘন করেছে”। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চরম ভণ্ডামি করেছে। আন্তর্জাতিক জলসীমা সংক্রান্ত জাতিসংঘের আইনে ভারত সই করলেও আমেরিকা তাতে সাক্ষর করে নি, অথচ আন্তর্জাতিক আইন মেনেই সবকিছু করা হয়েছে বলে তারা ঘোষণা করছে।
সম্প্রতি বারানসীর সিভিল কোর্ট আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়াকে জ্ঞানবাপি মসজিদের তলায় কোনওসময় মন্দির ছিল কিনা সেই সংক্রান্ত খননকার্য চালানোর নির্দেশ দিয়েছে। এই নির্দেশে সংশ্লিষ্ট আইন লঙ্ঘিত হয়েছে।
দুই মাস পূর্বেই ঘোষণা করা হয়েছিল রাসায়নিক সারের দাম বাড়ানো হবে না কারন তার ফলে চাষের কাজে কৃষকদের উৎপাদন খরচ (ইনপুট কস্ট) বেড়ে যাবে, এরই মধ্যে আইএফএফসিও ( ইন্ডিয়ান ফারমার্স ফার্টিলাইজারস কোঅপারেটিভ লিমিটেড) যেভাবে বর্ধিত দামের তালিকা প্রকাশ করেছে তা এক নিদারুন রসিকতা। এমনটা হতে পারছে কারন সার উৎপাদন ক্ষেত্রকে মোদী সরকার সম্পূর্ণরুপে বিনিয়ন্ত্রনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সার উৎপাদক সংস্থাগুলিও কৃষকদের প্রাপ্য ভর্তুকির অর্থ না দিয়েই সারের চড়া বিক্রয়মূল্য ধার্য করছে। মোদী সরকার কৃষকদের আয় দ্বিগুন করার কথা বলে কার্যত কৃষকদের দুর্দশা দ্বিগুন করে চলেছে
পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন চলছে। আগামীকাল ৮ এপ্রিল,২০২১ বৃহস্পতিবার আকাশবাণীতে সিপিআই(এম)-এর নির্বাচনী ভাষণ সম্প্রচারিত হবে।
Tuesday, April 6, 2021 The Polit Bureau of the Communist Party of India (Marxist) has issued the following statement: The
পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন চলছে। আগামী৬ এপ্রিল,২০২১ মঙ্গলবার আকাশবাণীতে সিপিআই(এম)-এর নির্বাচনী ভাষণ সম্প্রচারিত হবে।
রন্তিদেব থেকে সেমন্তী ঘোষ, এঁরা বা এঁদের মতো সাংবাদিকতার পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষরা অতীতে বা বর্তমানে যেভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রাজনীতির বাইরে একটি আইকন হিশেবে প্রতিষ্ঠিত করবার চেষ্টা করেছেন বা করছেন, এমনটা কিন্তু অতীতে ভারতের কোনো রাজনীতিককে নিয়েই হয় নি।পন্ডিত নেহরুর যথেষ্ট গুণগ্রাহী মহল ছিল।কিন্তু তা বলে অরাজনৈতিক ভাবে নেহরুকে দেবত্ব আরোপ কখনো করা হয় নি।আর এই দেবত্ব আরোপের বিষয়টি নেহরু পছন্দ করতেন , সমসাময়িক সাংবাদিকদের কারো লেখাতে তেমন কোনো সাক্ষ্য নেই।চেলাপতি রাও , যিনি অত্যন্ত কমিউনিষ্ট বিদ্বেষী সাংবাদিক ছিলেন, হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়কে পর্যন্ত , ‘আ কমিউনিষ্ট অফ আ ফেরোসাস টাইপ ‘ বলে চিহ্নিত করেছিলেন,তিনি ও ব্যক্তি ক্যারিশমা তৈরির সাংবাদিক প্রবণতাকে পন্ডিত নেহরু কতোখানি অপছন্দ করতেন, সে সম্পর্ক লিখে গিয়েছেন।