The Journey Towards The 23rd Party Congress (Part I)

১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লবের ৩ বছরের মাথায় বর্তমান উজবেকিস্তানের তাসখন্দে ১৯২০ সালের ১৭ অক্টোবর তৈরি হয় ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুক্ত বহু ভারতীয় সেইসময়ে প্রবাসে থাকতে বাধ্য হয়েছিলেন ব্রিটিশদের অত্যাচার এড়াতে। এদেরই একটা অংশ মুখ্যত এম এন রায়ের উদ্যোগে লেনিন তথা বলশেভিক পার্টির সাথে যোগাযোগ স্থাপন করেন। তৃতীয় আন্তর্জাতিকের দ্বিতীয় কংগ্রেসের (১৯২০) অব্যবহিত পরেই এই ভারতীয়দের বিপ্লবীদের নিয়ে গঠিত হয় ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি। ভারতে কাজ করার জন্য সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠিত হয়।এই সাতজন ছিলেন এম.এন. রায়, এভলিন রায়-ট্রেন্ট, অবনী মুখার্জি, রোজা ফিটিংগভ, মোহাম্মদ আলী, মোহাম্মদ শফিক এবং আচার্য। শফিক দলের সম্পাদক নির্বাচিত হন।

অন্ধকারে নিমগ্ন দেশের যুব সমাজঃ অভয় মুখোপাধ্যায়…

২৭ মার্চ ২০২২ (রবিবার) ২৮-২৯ মার্চ দেশব্যাপী ধর্মঘট। বর্তমান দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এই ধর্মঘটের গুরুত্ব অপরিসীম। একদিকে নয়া উদার আর্থিক

২৮ – ২৯ মার্চ দেশব্যাপী ধর্মঘট সফল করুন – অমল হালদার…

২৪ মার্চ ২০২২, বৃহস্পতিবার আগামী ২৮ – ২৯ মার্চ দেশব্যাপী সাধারণ ধর্মঘটের আহ্বান জানিয়েছেন সারা দেশের ট্রেড ইউনিয়নগুলি, সংযুক্ত কিষান

Bhagat Singh Cover

Bhagat Singh: The Immortal Spirit

দেশটা আমাদের ,একে রক্ষা করতে হবে আমাদেরই। দেশরক্ষার কাজে সামিল করতে হবে দেশের ব্যপকতম যুবসমাজকে। বিপথগামিতার পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে হবে ভুল পথে চলা যুবদের। আমরা তা পারব।

General Strike

General Strike: Peoples’ Struggle(Part II)

আগামী ২৮-২৯ মার্চ ২০২২ এর এই সাধারণ ধর্মঘটকে গুণগতভাবে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে হবে এই স্বৈরাচারী ও ধ্বংসাত্মক সরকার কে চ্যালেঞ্জ জানানোর জন্য, দৃঢ়তার সাথে এগিয়ে যেতে হবে আরো উন্নত চেতনার দিকে যার মাধ্যমে এই নয়া উদারবাদের রাজনীতিকেই সাফল্যের সাথে মোকাবিলা করে পরাজিত করা সম্ভব হয় দেশ এবং দেশের মানুষকে বাঁচানোর স্বার্থে।

General Strike

General Strike: Peoples’ Struggle(Part I)

এই সাধারণ ধর্মঘট ১৯৯১ সালে নয়া উদারনীতি পর্বের আরম্ভের পরে একবিংশতিতম ধর্মঘট হতে চলেছে। এই তিন দশকের লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে, প্রতিটি সাধারণ ধর্মঘটের মধ্য দিয়ে এবং তার মধ্যে শিল্প ও পরিষেবা ক্ষেত্রে সংগঠিত ও অসংগঠিত অংশ মিলিয়ে অসংখ্য নির্দিষ্ট দাবি আদায়ের লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে, ট্রেড ইউনিয়ন সমূহের সংযুক্ত মঞ্চ গড়ে উঠেছে, সম্প্রসারিত হয়েছে, এবং শেষ পর্যন্ত ২০০৯ সালে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নগুলিকে এক ছাতার নীচে আনতে সক্ষম হয়েছে।

About 26th State Conference: Prakash Karat

ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ২৬ তম সম্মেলনের মঞ্চে উপস্থিত হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। এই রাজ্য সারা দেশে বাম আন্দোলন তথা কমিউনিস্ট পার্টি নির্মাণের কাজে অন্যতম নির্ণায়ক ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছে। এই রাজ্যে আমাদের পার্টির নেতৃত্বে শ্রেণী এবং জনগণের লড়াই, আন্দোলন, সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের নির্মাতা।
সংগঠনকে সময়োপযোগী করতে হবে। একথা পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির আলোচনাতেও এসেছে, পার্টি কংগ্রেসের খসড়া প্রতিবেদনেও আমরা সেই নিয়ে নির্দিষ্ট প্রস্তাব রেখেছি।

2nd Day of 26th State Conference

২৬ তম রাজ্য সম্মেলনে পেশ হওয়া খসড়া রাজনইতিক-সাংগঠনিক প্রতিবেদনের উপর আলোচনা শুরু হয়। পার্টি সংগঠন, পার্টি লাইন, আগামী দিনের লক্ষ্য ও কর্তব্য পালনে সাফল্য-ব্যর্থতা সহ গোটা রাজ্যের প্রতিটি প্রান্তে জনজীবনের দুঃখ–যাত্রা-সংগ্রামের কথা উঠে আসে প্রতিনিধীদের আলোচনায়।