১৫ অক্টোবর ২০২২, শনিবার চতুর্থ পর্ব বামফ্রন্ট সরকারের সময়কালে পঞ্চায়েতে কী বদল এসেছিল — তা বুঝতে তৃণমূল সরকারের আমলের বক্তব্য

১৫ অক্টোবর ২০২২, শনিবার চতুর্থ পর্ব বামফ্রন্ট সরকারের সময়কালে পঞ্চায়েতে কী বদল এসেছিল — তা বুঝতে তৃণমূল সরকারের আমলের বক্তব্য
১৪ অক্টোবর ২০২২ ,শুক্রবার তৃতীয় পর্ব মমতা ব্যানার্জির ঘোষিত জীবনী জানাচ্ছে, তখন তিনি রাজ্য মহিলা কংগ্রেস(আই)-র এক সাধারণ সম্পাদিকা। সেবার
১৪ অক্টোবর ২০২২, শুক্রবার দ্বিতীয় পর্ব ‘চোর’ অথবা ‘বাস্তুঘুঘু’, দুটি অংশই পঞ্চায়েত দখলে রাখার পক্ষপাতি। পুলিশ, প্রশাসন, দুষ্কৃতীদের সাহায্যে তারা
তৃণমূলের অভ্যন্তরীণ অবস্থা টলমল। মমতা ব্যানার্জির সরকারের বেহাল অবস্থা। দুর্নীতি, চাকরি বিক্রী, সর্বস্তরে কাটমানি, কমিশনের দুঃশাসন তাঁর সরকার কায়েম করেছে।
কমিউনিস্টরা দাঙ্গা ঠেকাতে রাস্তায় নেমেছিলেন। দেশপ্রেমের পতাকা তখন তাঁদের হাতে। তাঁদেরই একজন কমরেড লালমোহন সেন।
ইন্দো-ইউরোপীয়, দ্রাবিড় কিংবা অন্যান্য জনগোষ্ঠীর বংশকৌলীন্য গোছের পরিচিতির কারণে বাড়তি কোনো শ্লাঘার অনুভব আসলে মূর্খামি ছাড়া আর কিছুই না। ভারতীয়দের কর্তব্য ‘সকলেই যে আসলে এক’ এই সহজ সত্যটিকে চেতনা ও অনুভবে প্রতিষ্ঠা করে একসাথে দেশের ভবিষ্যত নির্মাণে ব্রতী হত্তয়া।
কাপুরুষ অথবা বিস্মৃত অথচ ধূর্ত একনায়ক যে কথা বললেই সেটা নির্জলা মিথ্যাচার বলেই মনে হয়, মানে বিষয়টা প্রায় একই দাঁড়ায়
সংগ্রাম করে গেছেন আজীবন। নিজেকে যুক্ত করেছিলেন দেশের পরাধীনতার শৃংখল মোচনের সংগ্রামে। বিজ্ঞান-প্রযুক্তির সকল প্রয়োগে ভারতীয় সমাজকে বিশ্বের দরবারে উন্নীত এক সমাজ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ব্রতই শুধু নেননি, তাকে কার্যকরী করার জন্য জীবন পণ করেছিলেন
দুপারের গ্রামবাসীকে নিয়ে প্রবল বৃষ্টি ও অন্ধকারে আমাদের কমরেডরা মাল ও নেওড়া নদীর মিলন স্থলের বিস্তীর্ণ নদীবক্ষ তল্লাশি চালালেও কোথাও সকাল আটটা পর্যন্ত প্রশাসনের, পুলিশের বা বিপর্যয় মোকাবিলার কোন টীমের দেখা পায়নি
ফেটে পড়া জনগণের ক্ষোভের মুখোমুখি কোনও গুণ্ডা, কোনও গুণ্ডামি এক মিনিটের বেশি দাঁড়াতে পারে না, তখন উল্টোদিকে দৌড়তে হয়… হবে, হবেই।