আমরা কোনও প্ররোচনা, কোনও গুজবে পা দেবো না।

আমরা কোনও প্ররোচনা, কোনও গুজবে পা দেবো না।
একটা কালো দিন ও তারপরলেনিনের জন্ম ১৮৭০ সালের ২২ এপ্রিল। মৃত্যু ১৯২৪ সালের ২১ জানুয়ারি। ৫৪ বছর বয়সও অতিক্রান্ত হয়নি
মাত্র ৫৪ বছরের সংক্ষিপ্ত জীবনকাল ছিল ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিনের। তার মধ্যেই তিনি বিশ্বব্যাপী প্রলেতারীয় বিপ্লবকে এগিয়ে নিয়ে যেতে স্থায়ী ছাপ
শ্রমজীবী জনগণের দুঃখ কষ্ট নিরসনের জন্য বহু বছর ধরে বহু মানুষ নানা পন্থার কথা বলেছেন, সমাজতন্ত্রের কথাও বলেছেন। কিন্তু দুঃখ
মার্কসবাদী ধারণা এবং অনুশীলন এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে লেনিনের অন্যতম অবদান বৈপ্লবিক পার্টির ধারণা গড়ে তোলা। রাশিয়ার বিপ্লবে তাঁর সেই ধারণাই
এইবার কি কি ভুল হয়েছে, আর তা থেকে শিক্ষা নিয়ে পরের বার কি কি করতে হবে।
এ কি জীবের উপর ব্রহ্মার জয় নাকি ব্রহ্মার উপর জীবের জয়?
শুধু বামপন্থী ও কমিউনিস্ট আন্দোলনেই না, দেশের ধর্মনিরপেক্ষ কাঠামো ও যুক্তরাষ্ট্রীয় সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশে জ্যোতি বসু যে অবদান রেখে গেছেন,
২০০০ সালের ১২ ডিসেম্বর। কনকনে শীতের রাতে কোচবিহার এয়ারপোর্ট ময়দানে বিশাল জনসমাবেশের কপি পাঠিয়ে অফিসে ফোন করতেই অতনুদা বললো, ‘তুমি
রোজা লুক্সেমবুর্গের প্রতি কমিউনিস্টদের যে দায় রয়েছে, তা স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন লেনিন।