আরএসএস সংগঠন হিসেবে স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগদান করেনি।

আরএসএস সংগঠন হিসেবে স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগদান করেনি।
আশা এবং সংঘাত উভয়ের মুখোমুখি দাঁড়িয়েই আমাদের প্রত্যয় বজায় রেখে এগোব।
সীতারামের স্মৃতিচারণায় ইতিমধ্যে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বেশ কিছু আলোচনা উঠে এসেছে, প্রায় সকলেই দেশজুড়ে বিরোধী দলগুলিকে একত্রে টেনে নিয়ে এসে একটি মঞ্চ গড়ার বিষয়ে তাঁর অবদানকে তুলে ধরেছে। এ কাজে তার দক্ষতা দেশের জনসাধারণ সরাসরি প্রত্যক্ষ করেছেন। তাই আমি চাইব পার্টির অভ্যন্তরে মার্কসবাদ চর্চায় তাঁর গুরুত্বপুর্ণ অবদান নিয়ে কিছু আলোচনা করতে। পার্টি কেন্দ্র ও পলিটব্যুরোতে সীতারামের নির্দিষ্ট দায়িত্ব ছিল, মার্কসবাদ-লেনিনবাদের ভিত্তিতে পার্টির মতাদর্শগত অবস্থান নির্ধারণ করা।
সারমর্ম জনমতের হেরফের করে শাসন বজায় রাখা।
বিপরীতের মাঝে ঐক্য সাময়িক, সংঘাতটাই চুড়ান্ত।
আমাদের এগোতে হবে কৌশলী ভাবে।
এক উন্নততর পৃথিবী, সমাজতন্ত্রের।
যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো আমাদের সংবিধানের মৌলিক বৈশিষ্ট্যগুলির অন্যতম একটি নীতি।
এক অসামান্য নেতা, ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী)-রও সর্বোচ্চ নেতৃত্ব ছিলেন তিনি।
আদত সত্যি হল সংগ্রামী।