প্রথমে জন্ম নিল কে, পুঁজিবাদী উৎপাদন ব্যবস্থা নাকি পুঁজি নিজেই?

প্রথমে জন্ম নিল কে, পুঁজিবাদী উৎপাদন ব্যবস্থা নাকি পুঁজি নিজেই?
কমরেড বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য সিপিআই(এম)’র সদস্য পদ লাভ করেন ১৯৬৬ সালে। পার্টির সর্বক্ষণের কর্মী হওয়ার আগে দমদম আদর্শ বিদ্যামন্দিরে বছর দুয়েক শিক্ষকতা করেছিলেন। সেই সময়ে বাংলায় খাদ্য আন্দোলন, ভিয়েতনামের প্রতি সংহতি আন্দোলনসহ বহু গণআন্দোলনে তিনি সক্রিয় ছিলেন। ১৯৬৮ সালে তিনি গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশনের সম্পাদক নির্বাচিত হন। সিপিআই(এম)’র পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন ১৯৭১ সালে।
বিজ্ঞানসম্মত জীবনবোধ প্রচারের সংগ্রামে আমাদের দেশের ইতিহাসেও যথেষ্ট উপাদান রয়েছে।
August 6, 2024 The Polit Bureau of the Communist Party of India (Marxist) met on August 6, 2024. It has
মার্কস না থাকলেও মার্কসবাদের আবিষ্কার হতই।
প্রাচীন ভারতেও, প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সূচনা হয় এক ধরনের সহজাত বস্তুবাদ দিয়ে।
এই নতুন ইন্টার্নশিপের নাম এমপ্লয়মেন্ট লিঙ্ক ইন্সেন্টিভ বা কর্মসংস্থানের সঙ্গে যুক্ত উৎসাহ ভাতা। এতে বলা হচ্ছে যে নতুন কর্মীকে প্রথম চার বছরের ইপিএফের মালিকের জমার অর্থ দেবে কেন্দ্র। এটা ইন্টার্নশিপ প্রকল্পের আওতায় হবে। এই ইপিএফ-এর টাকা শিল্প মালিকের কাছে সরসরি পৌছে দেওয়া হবে। আরো একটি প্রকল্পে, নিয়োগকারী অতিরিক্ত যে নতুন নিয়োগ করবে তাতে প্রতি কর্মী পিছু ৩ হাজার টাকা দু’বছর নিয়োগকারীকে ইন্টার্নশিপ ‘ভাতা হিসাবে দেবে কেন্দ্র। প্রতি নতুন কর্মী পিছু নিয়োগকারীর মোট ভর্তুকি মিলবে ৭২ হাজার টাকা।
ইতিহাসের বস্তুনিষ্ঠ চর্চাকে বাদ রেখে এগোনো যাবে না।
আদালতের সংজ্ঞার ধারা যা পূর্ববর্তী বিধিতে ন্যায় বিচারের আদালত হিসাবে অভিহিত করা হয়েছিল, এখন তাকে কেবল আদালত হিসাবে অভিহিত করা হয়েছে, যদিও এর পরবর্তী অংশে আদালতের সংজ্ঞা বহাল রাখা হয়েছে। যদিও আইনবিধির ভিতরের অংশগুলি ইংরেজিতে রয়েছে, কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিধিগুলির নামকরণ করা হয়েছে সংস্কৃত মিশ্রিত হিন্দিতে, যা অহিন্দিভাষী অংশের মানুষেরা তাদের ওপর হিন্দি চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে আপত্তি জানিয়েছেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে মাদ্রাজ হাইকোর্টের একজন বিচারক বলেছেন যে, তাঁর আদালতে শুধুমাত্র পূর্বের ইংরেজি নামগুলিই ব্যবহার করা হবে।
রেশন ব্যবস্থা দেশে ভেঙে পড়েছে, দেশের ক্ষুধা সূচকের নিরিখে ভারতের অবস্থান মোদী রাজত্বে ক্রমশ নীচের দিকে নেমে গেছে। দেশের মানুষ ভেবেছিলেন বোধহয় এই জোট সরকার এবং মানুষের রায় দেখে রেশন ব্যবস্থায় কিছুটা বরাদ্দ বাড়বে। এই পরিপ্রেক্ষিতে অমানবিক ভাবে খাদ্য এবং গণবন্টন দপ্তরের বরাদ্দ ২,২১,৯২৪.৬৪ কোটি টাকা থেকে কমে এই বছর করা হল ২,১৩,০১৯.৭৫ কোটি টাকা।