প্রথম পর্ব ১ ১৯৩৬ সালের ১১ ই এপ্রিল গড়ে ওঠল সারাভারত কৃষক সভা। তার এক বছর পরেই বঙ্গীয় প্রাদেশিক কৃষক

প্রথম পর্ব ১ ১৯৩৬ সালের ১১ ই এপ্রিল গড়ে ওঠল সারাভারত কৃষক সভা। তার এক বছর পরেই বঙ্গীয় প্রাদেশিক কৃষক
আনিস খাঁন নিজেই স্থানীয় থানায় অভিযোগ জানিয়েছিলেন, সেই অভিযোগপত্রের সম্পূর্ণ বক্তব্য নিচে তুলে ধরা হল। আনিসের নিজের লেখাতেই স্পষ্ট তাকে এবং তার পরিবারকে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব সন্ত্রস্থ করে তুলেছিল। যারা হত্যাকারীদের পরিচয়, আশ্রয় সম্পর্কে সন্দিহান তাদের জন্য আনিসের লেখা চিঠিটি ‘আই ওপেনার’। এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে প্রত্যেকে সোচ্চার হন, বিচার চান – দোষীদের শাস্তির দাবী জানান।
মার্কস যাকে পূঁজি সঞ্চয়ের আদিম উপায়সমুহ বলে ব্যখ্যা করেছিলেন এসবই হল তার সমতুল্য উদাহরন। শ্রেণীগত অর্থনৈতিক কর্তৃত্ব বজায় রাখতে প্রথম দুটি পথে আসলে সাধারণ জনগণকে নিংড়ে নেওয়া, নিশ্চিতভাবেই আদিম সঞ্চয়ের রাস্তা। জনগনের অর্থে নির্মিত জাতীয় সম্পদকে পন্য হিসাবে বেসরকারি মালিকানার হাতে তুলে দেওয়া – এই হল তৃতীয় উপায়টির সারাংশ। এই পরিস্থিতির ব্যাখ্যায় অন্যভাবে বলা যায়, উদ্বৃত্ত মূল্য আহরণ ব্যাতিরেকে লগ্নীপূঁজি নিজের দাপট বজায় রাখতে এমন এক অতিরিক্ত পথের সন্ধান পেয়েছে যা আসলে পূঁজির আদিম সঞ্চয়ের কৌশল থেকে অনুপ্রাণিত। এই কারনেই লগ্নীপূঁজির জন্য বেকারি মোকাবিলার তুলনায় মুদ্রাস্ফীতির হার নিয়ন্ত্রণ হল অগ্রাধিকারের বিষয়। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আজ্ঞাবহ সরকারগুলির নীতিতে সেই কৌশলই প্রতিফলিত হচ্ছে।
সর্বত্র বামফ্রন্ট মনোনীত ও সমর্থিত প্রার্থীদের ভোট দিয়ে জয়ী করার আবেদন জানাচ্ছে রাজ্য বামফ্রন্ট। একইসঙ্গে যেখানে বামফ্রন্টের প্রার্থী নেই, সেখানে বিজেপি-তৃণমূল কংগ্রেসকে পরাস্ত করতে, ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক শক্তির প্রার্থীদের ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করার আবেদন জানাচ্ছে রাজ্য বামফ্রন্ট।
হিজাব পরিহিতা ছাত্রীদের শিক্ষার সুযোগ থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসলে মুসলমান সম্প্রদায়কে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হিসাবে বিবেচনার কৌশল। এই ঘটনায় দেশের নাগরিকদের এক অংশের সাংবিধানিক অধিকারের প্রশ্ন জড়িয়ে রয়েছে। এই ঘটনায় আক্রান্ত এক ছাত্রী কর্ণাটক হাইকোর্টে বিচার চেয়ে দরখাস্ত জমা করেছেন। হাইকোর্টের এক বৃহত্তর বেঞ্চে সেই দরখাস্তের ভিত্তিতে রায় ঘোষণা করা হবে। আমাদের দেশের সংবিধানে সংখ্যালঘুদের অধিকার প্রসঙ্গে যেসকল নিশ্চয়তা রয়েছে, তার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট প্রসঙ্গে কর্ণাটক সরকারের পক্ষপাতদুষ্ট নির্দেশনামা সরাসরি খারিজ হবে এমনটাই আশা করা যায়।
যতই জাঁক করে বড়াই করা হোক, নীতি আয়োগের সূচকে বেআব্রু শহর কলকাতায় ভাল কাজের সুযোগ ঠিক কতটুকু! সেইসঙ্গেই প্রকট আর্থিক উন্নতির বেহাল দশা। রাজ্যে নতুন শিল্প নেই। একের পর এক কারখানায় ঝাঁপ বন্ধ। বেকারত্ব হ্রাস, নতুন সংস্থায় কর্মসংস্থান, দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ, নিরাপদ কর্মক্ষেত্রের মতো ১২টি লক্ষ্যের ভিত্তিতে এতে নম্বর দেওয়া হয়েছে। আর তাতেই কলকাতা একশ’তে পেয়েছে তিন! গতবছরই প্রথম, নীতি আয়োগ প্রকাশ করেছে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে ‘সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল (এসডিজি)’-র শহুরে সূচকে।
আজ ১২ই ফেব্রুয়ারী ‘সংবিধান লঙ্ঘন দিবস’ পালন করলো বিজেপি তৃণমূল দুই দল। রাজ্যপাল যেমন নিজের সাংবিধানিক এক্তিয়ারের বাইরে গিয়ে কাজ করছেন, একই সময়ে মুখ্যমন্ত্রী মানুষের ভোট দেওয়ার অধিকার বন্দুকের ডগায় কেড়ে নিয়ে, ভোট লুট করিয়ে, দেশের সংবিধানের মূল ভাবনা ‘গণতন্ত্র’-র ওপর নির্মম আক্রমণ চালালেন। বিজেপি তৃণমূল এই দুই দলই দেশের সংবিধানের মূলেই কুঠারাঘাত করছে, ভাঙতে চাইছে দেশের গণতান্ত্রিক-যুক্তরাষ্ট্রীয়- ধর্মনিরপেক্ষ কাঠামোকেই।
Press Release
Extracts from the Draft Political Resolution for 23rd Congress
The period since the 22nd Congress has seen the further consolidation of the BJP, which being in government is aggressively pursuing the Hindutva agenda of the fascistic RSS. It has mounted a multi-pronged attack through the pursuit of rabid neo-liberal reforms strengthening the communal-corporate nexus, looting of national assets, promoting crony capitalism, legalising political corruption and imposing full-fledged authoritarianism.
অর্থনীতির দ্রুত পুনরুজ্জীবন করতে হলে চাহিদার সংকোচন মোকাবিলা করতে হবে, গরীব নিম্নবিত্ত মানুষের জন্য ন্যূনতম আয়ের বন্দোবস্ত করতে হবে। ক্রয়ক্ষমতা না বাড়ালে বিনিয়োগও গতি পাবে না। সামগ্রিক পরিস্থিতির মোকাবিলায় যা করা যেত, সেই লক্ষ্যে এই বাজেটকে নিস্ফলাই বলতে হবে।
দেশের জনগণের কাছে এই জনবিরোধী, কর্পোরেটদের স্বার্থবাহী বাজেটের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের আহ্বান জানিয়েছে সিপিআই(এম)-এর পলিট ব্যুরো। আয়কর সীমার বাইরে থাকা পরিবারবর্গের জন্য প্রতি মাসে ৭৫০০ টাকা সরাসরি নগদ অর্থ হস্তান্তরের এবং বিনামূল্যে খাদ্য-কিট বিতরনের দাবি জানাচ্ছে পলিট ব্যুরো৷