তৃনমূল কংগ্রেসকে অবিলম্বে হিংসাশ্রয়ী এবং সন্ত্রাসের এই রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। তাদের এই রাজনীতির প্রতিরোধ হবে এবং তাকে পরাস্ত হতে হবে।

তৃনমূল কংগ্রেসকে অবিলম্বে হিংসাশ্রয়ী এবং সন্ত্রাসের এই রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। তাদের এই রাজনীতির প্রতিরোধ হবে এবং তাকে পরাস্ত হতে হবে।
খিদের মুখে বেড়ে দেওয়া একথালা ভাত যতই খিদে পাক না কেন গ্রাস গ্রাস করেই খেতে হবে, কিন্তু খিদে মেটাতে পুরো থালার ভাতটাই শেষ করতে হবে – মাও সে তুং’এর শিক্ষা। মার্কস চর্চাও ঐ সম্পূর্ণতার অভ্যাস ব্যাতিত সাফল্য দেবে না। লক্ষ্যে পোঁছাতে হলে সম্যক চর্চার পরিশ্রমসাধ্য পথই বেছে নিতে হয় – মার্কস নিজেই তাই করে গেছেন সারাজীবন ধরে। মতামত নির্মাণ – প্রতি মতামত নির্মাণ এবং সেই দুইয়ের যথাযথ সংশ্লেষে সিদ্ধান্ত গ্রহন, দ্বন্দ্বমূলক এবং ঐতিহাসিক বস্তুবাদের সার কথাটি ভুললে চলে না।
নাজিম হিকমতের লেখা কয়েকটা শব্দ অনেক কিছুই শিখিয়ে দেয়।”জেলে এলাম সেই কবে,তারপর দশবার সূর্য্যকে প্রদক্ষিণ করেছে পৃথিবী।পৃথিবীকে যদি বলো, সে বলবেকিছুই নয়, অনুমাত্র কাল। আমি বলবো – আমার জীবনের দশটা বছর। যে বছর জেলে এলাম একটা পেন্সিল ছিলো,লিখে লিখে ক্ষইয়ে ফেলতে এক সপ্তাহও লাগেনি।পেন্সিলকে জিগ্যেস করলে সে বলবে গোটা একটা জীবন।আমি বলব, এ আর এমনকি, একটা মাত্র সপ্তাহ।”
বর্তমানে কোভিড মহামারী মোকাবিলা করতে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করার দাবি উত্থাপন করার সঙ্গে সঙ্গে সংযুক্ত মোর্চার সমস্ত শরিক দলকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি অব্যাহত রাখতে হবে।
পাঁচটি রাজ্যের নির্বাচনী ফলাফল থেকে স্পষ্ট হয়েছে বিজেপি শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। সাম্প্রদায়িক উস্কানি প্রচার, বিপুল অর্থের ব্যবহার, সংসদীয় কাঠামোকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করা এবং নির্বাচনে নিজেদের যাবতীয় ক্ষমতাকে অপব্যবহার করা সত্বেও তারা জনগণের সমর্থন আদায়ে ব্যার্থ হয়েছে।
একটা গোটা বছর কেন্দ্রীয় সরকার জরুরী পরিকাঠামো না গড়ে তুলে নষ্ট করেছে, আমাদের পক্ষ থেকে জানানো কোনো মতামত ই তারা গ্রহণ করেনি। এই সময়ে সরকার নিজেই এমন নানা কর্মসূচিতে সম্মতি দিয়েছে যাতে সংক্রমন অতি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
জো বাইডেনের আর্থিক প্যাকেজকে উন্নত ধনতান্ত্রিক দেশে বসবাসকারী বহু বামপন্থী সমর্থন জানিয়েছেন, তৃতীয় বিশ্ব এবং সেখানকার জনসাধারনের উপরে এই প্যাকেজ নীতির ফলে কি দুর্দশা নেমে আসতে পারে সেই নিয়ে এইসব বামপন্থীদের আরও একটু সংবেদনশীল হওয়া উচিত ছিল
শ্রেণীচিন্তাটাকে গুলিয়ে দিতেই একটা সময়ে একাংশের সংবাদমাধ্যম ধারাবাহিক ভাবে প্রচার করতো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের টালির চালের বাড়ি, মুড়ি খাওয়া, হরিণগাটার দুধের ডিপোতে দুধ বিক্রি করে পড়াশুনা করার মতো গল্পগুলি।এই সংবাদমাধ্যম গুলি কিন্তু এখন একটি বারের জন্যেও মুখ্যমন্ত্রী মমতার নিত্য হেলিকপ্টারে করে এপাড়া থেকে ওপাড়া যাওয়া আসার ঘটনাগুলির কথা বলেই না।
২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট) সমর্থিত সকল প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়ী করুন। রাজ্যে সংযুক্ত মোর্চার গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলুন
২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট) সমর্থিত সকল প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়ী করুন। রাজ্যে সংযুক্ত মোর্চার গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলুন