সাম্প্রদায়িকতাবাদ ও মৌলবাদের বিষের বিরুদ্ধে সংগ্রামে আমাদের রাজনৈতিক ও মতাদর্শগত যুদ্ধ চালাতে হবে।

সাম্প্রদায়িকতাবাদ ও মৌলবাদের বিষের বিরুদ্ধে সংগ্রামে আমাদের রাজনৈতিক ও মতাদর্শগত যুদ্ধ চালাতে হবে।
তার জীবনীগ্রন্থের সেই সব অংশকে বাছাই নেওয়া হয়েছে যা আমাদের সাধারণ আলোচনার মধ্যে বড় বেশি একটা আসে না, কিন্তু আসা উচিত।
পশ্চিমবঙ্গ তথা আমাদের দেশের রাজনীতিতে এই নির্বাচনের এক উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে। জনগণের লড়াইয়ের ইতিহাসে সেই ভূমিকা এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলস্টোন হিসেবে আগামীদিনে চিহ্নিত হতে চলেছে।
গরীব মানুষের তরফে যে লড়াকু মানসিকতার আঁচ পাওয়া যাচ্ছে তাতে আশাবাদী হওয়ার যথেষ্ট উপাদান আছে।
রাজ্য, দেশ বদলাবার লড়াই শুরু হবে। পথে নামলে অনেক নতুন পথের সন্ধান মিলবে, ‘পথে এবার নামো সাথী….’।
জমির মালিকানায় সামাজিক শ্রেণির যে দুরকম বৈষম্য, সেই বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াইটা আগে থেকেই গতি পেয়েছিল। এরই ফল ভূমি সংস্কার, পুনর্বন্টন।
ভারতের রাষ্ট্রপতির তাকে অবিলম্বে রাজ্যপালের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া উচিত।
সাঁওতাল বিদ্রোহের গভীরতার কারণ হিসেবে কেউ কেউ বলেছেন স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষায়, কেউ বলেছেন নবযুগের সূচনা, কেউ বলেছেন বর্ণাশ্রমের মধ্যে আত্মসম্মানবোধ, কেউ বলেছেন স্বাধীন সত্তায় আঘাত লাগার কথা। কিন্তু যে আদিবাসীরা আমাদের দেশের স্বাধীনতাকে এগিয়ে দিল- তারা কিরকম আছে ?
মতাদর্শগত লড়াই ও অন্দোলনের ময়দানে এনবিএ-র ভূমিকা নিজেই এক ইতিহাস। সেই ইতিহাসের অনন্য বৈশিষ্ট হল এই যে তা শুধু অতীতের কথা না, আজও প্রবাহমান।
রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহার কাছে অন্তত এই বার্তা পৌঁছানো দরকার যে, রাজ্যবাসীর জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলবার অধিকার তাকে কেউ দেয়নি।