শ্রমিক শ্রেণির সামনে এর বিকল্প কিছু নেই।

শ্রমিক শ্রেণির সামনে এর বিকল্প কিছু নেই।
বাংলার সর্বনাশকারী শক্তিকে পরাস্ত করা সম্ভব।
ঐক্যবদ্ধ বৃহত্তর লড়াইয়ের প্রয়োজন।
অর্গ্যানিক ইন্টালেকচ্যুয়াল আম্বেদকর’কেই আমাদের ধরতে হবে।
এই বিপর্যয়ের দায় কেবল কমিশনের নয়, দায় গোটা মন্ত্রিসভার।
মূল রাজনৈতিক রণকৌশল হল, বিজেপি-আরএসএস এবং হিন্দুত্ববাদী-কর্পোরেট জোটকে পরাজিত করা।
ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক ও জনকল্যাণমূলক নীতির ভিত্তিতে গঠিত শক্তিশালী মঞ্চ।
শত শত কমরেড জাতীয় ঐক্যের জন্য প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন।
জনগণকে বিভক্ত করার উদ্দেশ্যে আরএসএস দাঙ্গায় অংশ নেয় এবং হিন্দুদের ক্রোধকে মুসলমান সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে চালিত করে।
সমাজতান্ত্রিক শিবির বিভক্ত না হলে আরও চমকপ্রদ অগ্রগতি সম্ভব হতে পারত।