২০ জুলাই, ২০২০
ওয়েবডেস্কের প্রতিবেদন
সিইএসসি’র পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে যে গ্রাহকদের জুন মাসের বিলে এপ্রিল-মে মাসের বকেয়া যে অংশ যুক্ত হয়েছে তা দিতে হবে না। কেবল জুন মাসের বিল দিলেই চলবে। বিল দেওয়ার সময় সীমাও বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু এই ঘোষণায় গ্রাহকদের সব ধোঁয়াশা ও আশঙ্কা দূর হয়নি। কারণ এপ্রিল – মে মাসের লোকডাউনের কারণে সিইএসসি গ্রাহকদের কোনও মিটার রিডিং নেয়নি। তাহলে এখন কিভাবে তারা কেবল জুন মাসের বিল নির্ধারণ করে টাকা দাবি করবে …? আপাতত স্থগিত রাখা বিলের টাকা যদি ফের কিস্তিতে চাপানো হবে কি না, সে বিষয়েও কিছু পরিষ্কার ধারণা দেয়নি সিইএসসি। অথচ শাসক দল সব নিষ্পত্তি হয়ে গেছে বলে দাবি করে, সিইএসসি কে বাহবা দিচ্ছে ও আড়াল করছে।
সব মিলিয়ে সিইএসসি’র ঘোষণায় ভরসা না করে আজ কলকাতায় ভিক্টরিয়া হাউসের সামনে ও বেশ কয়েকটি জেলায় বিক্ষোভ হয়।
ভিক্টরিয়া হাউসের সামনে বিক্ষোভ দেখায় পশ্চিমবঙ্গ বস্তি উন্নয়ন সমিতির কর্মীরা। হুগলির উত্তরপাড়া -মাখলা এবং কোতরং -হিন্দমটর সিপিআই(এম) পার্টি এরিয়া কমিটির উদ্যোগে কংগ্রেস কে সাথে নিয়ে সিইএসসি ক্যাশ অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখানো হয়।
উত্তর ২৪ পরগণা জেলার শ্যামনগরের গডুলিয়া বিদ্যুৎ বিল জমা নেওয়ার অফিসের সামনে সিপিআই(এম) শ্যামনগর এরিয়া কমিটির উদ্যোগে বিক্ষোভ দেখান হয়।
সিইএসসি সদর দপ্তরের সামনে অস্বাভাবিক হারে বিদ্যুৎ বিলের প্রতিবাদে বিক্ষোভ…
Spread the word