ফ্রান্স কাঁপানো দশদিন

প্রথমত, গাজায় গণহত্যার পর থেকে, জঁ-লুক মেলোঁশঁ এবং “অ্যাঁসুমি” পার্টির নেতা-কর্মীরা ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট নেতানিয়াহু এবং তার চরম দক্ষিণপন্থী দলের বিরুদ্ধে তীব্র ধিক্কার জানান। যাকে কেন্দ্র করে ফরাসি ইহুদি সম্প্রদায় বিভক্ত হয়ে যায়। অনেক ইহুদি বুদ্ধিজীবী এবং সাধারণ মানুষ আরএন/এফএন-এর গণহত্যা এবং জাতিনির্মূলীকরণ ইতিহাস ও চরিত্র ভুলে গেলেন বা ইচ্ছে করে ভুলে গেলেন এবং বাম দল “অ্যাঁসুমি” এর বিরুদ্ধে চলে গেলেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমনকি আরএন/এফএন-কে খোলাখুলি সমর্থনও করলেন।

নিট পরীক্ষাঃ দুর্নীতির শৈলচুড়া মাত্র

গুরুত্বপুর্ণ প্রবেশিকা পরীক্ষায় এই ধরণের ব্যাপক দুর্নীতি আসলে অপরাধ প্রবণতার দিকেই ইঙ্গিত করে। সেই প্রবণতা শুধু পরীক্ষার আয়োজনেই সীমাবদ্ধ থাকে না, সমগ্র উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থাটাই বিরাট বিপদের সম্মুখীন হয়। এমন বিপর্যয়ের দিক থেকে নজর ঘোরাতেই সরকার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। যে তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে তারও লক্ষ্য আসল সত্যকে চাপা দেওয়া। সেই জন্যই যাদের বিরুদ্ধে প্রধান অভিযোগ, সেই এনটিএ-র চেয়ারম্যান প্রদীপ যোশিকেই নির্লজ্জের মতো চেয়ারম্যান করে এই তদন্ত কমিটির মাথায় বসানো হয়েছে।

অমর শহীদেরা পথ দেখান

কংগ্রেসের এই খুনে বাহিনীর কেউই পুঁজিপতি- জমিদার- জোতদারদের পরিবার থেকে আসেনি। তারা এসেছিল সাধারণ পরিবার থেকে। পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় বৈষম্য বাড়ে, দারিদ্র বাড়ে, বেকারি বাড়ে। এই বেকার বাহিনীর একটা অংশকে বিপথগামী করে মেহনতি মানুষের আন্দোলনের নেতৃত্বকে খুন করার কাজে ব্যবহার করা হয়। চেতনা দিতে না পারলে যাদের নীতির জন্য তারা বেকার হয়, তাদের স্বার্থেই এরা ব্যবহৃত হয়।